ব্রেকিং:
আজ থেকে ৬৫ দিন সামুদ্রিক জলসীমায় মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ নোয়াখালীতে শতকোটি টাকার জমি উদ্ধারের পর প্রকৌশলী বদলি লক্ষ্মীপুরে বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা এক জালে মিলল ৫৫০০ পিস ইলিশ, ১৭ লাখে বিক্রি ছোট ভাইকে ‘কুলাঙ্গার’ বললেন মির্জা কাদের শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের পুনর্জন্ম ফেনীতে কিশোর গ্যাং পিএনএফের প্রধানসহ গ্রেফতার ৫ সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন সেনাপ্রধান সৌদি পৌঁছেছেন ১৭ হাজার ১৪১ হজযাত্রী সুবর্ণচরে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বাড়িঘরে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ সাবেক মন্ত্রীর ৪ ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা নিজ্জর হত্যাকাণ্ড: কানাডায় আরো একজন ভারতীয় গ্রেফতার ‘দেশে তেলের সঙ্গে কমবে-বাড়বে বিদ্যুতের দামও’ হায়দার আকবর খান রনোর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক আজ বিশ্ব মা দিবস জলদস্যুর কবলে পড়া সেই জাহাজ এখন বাংলাদেশের জলসীমায় কেএনএফের সভাপতি সানজু খুম বম গ্রেফতার নিজ এলাকায় পরবাসী হলেন ওবায়দুল কাদের দুই বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ
  • সোমবার ২০ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৬ ১৪৩১

  • || ১১ জ্বিলকদ ১৪৪৫

বেঁচে থাকতে সোহাগ, হত্যার পর ধর্ষণ করে রফিক

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২১ আগস্ট ২০২২  

লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে ২৪ বছর বয়সী গৃহবধূ লায়লা নূর মজুমদার নিপু হত্যার রহস্য উদঘাটন করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় আদালতে নিজের দায় জবানবন্দি দেন গ্রেফতার মো. সোহাগ।

আসামির জবানবন্দি রেকর্ড করেন লক্ষ্মীপুর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কামাল হোসেনের আদালত। শনিবার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেন রায়পুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শিপন বড়ুয়া।

ওসি বলেন, সোহাগের কথায় বাড়ি থেকে বের হয়ে আসেন লায়লা। পরে তাকে শ্বাসরোধে হত্যার পর মরদেহ সুপারিবাগানে ফেলে রাখেন সোহাগ ও তার বন্ধু রফিক। হত্যার পর তাকে ধর্ষণ করেন রফিক। তবে ঘটনার পর থেকে রফিক পলাতক রয়েছেন।

জানা গেছে, ১৮ আগস্ট দুপুরে উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের চরপলোয়ান গ্রামের গনি মিয়ার সুপারিবাগান থেকে লায়লার অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরদিন সকালে মরদেহ শনাক্ত করেন নিহতের স্বজনরা। এ ঘটনায় লায়লার মোবাইলসহ সোহাগকে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয়। সোহাগ একই এলাকার বাসিন্দা। পরে সোহাগ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। লায়লা কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের দুবাইপ্রবাসী আরিফুর রহমানের স্ত্রী। 

জবানবন্দিতে সোহাগ জানান, লায়লার সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। প্রেমের টানে ১৬ আগস্ট বাবার বাড়ি কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থেকে তার সঙ্গে পালিয়ে আসেন লায়লা। একই দিন বিকেলে লায়লাকে নিয়ে রায়পুরের চরপলোয়ান গ্রামে বন্ধু রফিকের মামির বাড়িতে যান সোহাগ। এরপর লায়লার সঙ্গে শারীরিক মেলামেশা করেন তিনি। বিষয়টি বুঝতে পেরে ওই রাতে তাদের ঘর থেকে বের করে দেন রফিকের মামি। পথে সুপারিবাগানে শ্বাসরোধে লায়লাকে হত্যা করেন সোহাগ ও রফিক। হত্যার পর তাকে ধর্ষণ করেন রফিক। একপর্যায়ে তারা মরদেহটি বাগানে ফেলে রেখে পালিয়ে যান।