ব্রেকিং:
পূর্বাঞ্চলে রেলের ক্ষতি প্রায় ২২ কোটি টাকা ধ্বংসযজ্ঞের বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই: প্রধানমন্ত্রী আঘাত আসবে এমন আশঙ্কা ছিল: প্রধানমন্ত্রী বৃহস্পতিবার থেকে সীমিত পরিসরে চলবে ট্রেন সেমিফাইনালের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছে: সেনাপ্রধান কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রতি জামায়াতে ইসলামীর আনুষ্ঠানিক সমর্থন কমপ্লিট শাটডাউনেও চলবে মেট্রোরেল বাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের প্রতি বেআইনি শক্তি প্রয়োগ করা হয়েছে সারাদেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি আজ বাংলা ব্লকেড বা শাটডাউন ফেনীতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিলে ছাত্রলীগের হামলা, আহত ২০ ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগ করলেন আরেক নেতা, লিখলেন ‘আর পারলাম না নোয়াখালীতে যুবদল-ছাত্রদলের ৫ নেতা গ্রেফতার তিস্তায় ভেসে আসা সেই মরদেহ ভারতের সাবেক মন্ত্রীর সারা দেশে সব বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশনা বেরোবি শিক্ষার্থী আবু সাঈদের দাফন সম্পন্ন ফার্মগেটে মেট্রোরেল স্টেশনের ভেতরে হামলা চীন-বাংলাদেশ বন্ধুত্ব আরো জোরদারের অঙ্গিকার দেশে নেই ৪০০ কোটির পিয়ন জাহাঙ্গীর, পালিয়েছেন যে রাষ্ট্রে
  • শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪ ||

  • শ্রাবণ ১২ ১৪৩১

  • || ১৯ মুহররম ১৪৪৬

ফেনীতে কোটি টাকার রাস্তা নির্মাণ নিয়ে নয়ছয়ের অভিযোগ

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১২ মে ২০২৪  

ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলায় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) আওতায় একটি নতুন রাস্তা পাকাকরণ কাজে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। সড়কে নিম্নমানের জিনিসপত্র ব্যবহারের অভিযোগ স্থানীয়দের।

এলজিইডি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আইআরআইডিপি-৩ প্রকল্পে দাগনভূঞার সদর ইউনিয়নের দক্ষিণ করিমপুর গ্রামের ছমিভূঞা হাট থেকে চৌধুরী হাট সড়কের ১ হাজার ৫৭৭ মিটার পাকাকরণ কাজের প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছে ১ কোটি ৭১ লাখ ৯৫ হাজার ৯৯০ টাকা। এর মধ্যে রয়েছে ১৬৫ মিটার সড়ক সংস্কার। কাজটির কার্যাদেশ পান ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স কালাম এন্টারপ্রাইজ।

স্থানীয়দের অভিযোগ, এ রাস্তা নির্মাণে একেবারে নিম্নমানের ইট, সুরকি ও বালু ব্যবহার করা হয়েছে। এ ছাড়া সড়কের পাশে প্রায় ২০০ মিটার গাইড ওয়াল নির্মাণেও একেবারে নিম্নমানের ইট ও অন্যান্য সামগ্রী ব্যবহার করা হয়। ঠিকাদারকে অভিযোগ করেও কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি। নিম্নমানের ইট দিয়ে কাজ ধরা আছে বলে ঠিকাদার স্থানীয়দের জানিয়েছেন।

ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান মেসার্স কালাম এন্টারপ্রাইজের মালিক আবুল কালাম বলেন, আমার প্রতিষ্ঠান কাজ পেলেও মাঠপর্যায়ে কাজটি বাস্তবায়ন করছে ঠিকাদার স্বপন।

ঠিকাদার স্বপন অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘আমি সিডিউল মোতাবেক কাজ করছি। কোনো ধরনের অনিয়ম হচ্ছে না।’

জানতে চাইলে দাগনভূঞা উপজেলা প্রকৌশলী মাসুম বিল্লাহ বলেন, সড়কে নিম্নমানের খোয়া দেওয়ার অভিযোগ পেয়ে সড়ক থেকে নিম্নমানের খোয়াগুলো অপসারণ করে নেওয়া হয়েছে।

তবে একাধিক স্থানীয় বাসিন্দা দাবি করে বলেন, উপজেলা প্রকৌশলীর বক্তব্য সত্য নয়। সড়কে এখনো নিম্নমানের খোয়া ও ইট রয়েছে। উপজেলা প্রকৌশলী কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের যোগসাজশে উপজেলায় এলজিইডির কাজে উন্নয়নের নামে হরিলুট চলছে। যার প্রমাণ মিলবে গত এক বছরে বাস্তবায়নকৃত কাজগুলো খতিয়ে দেখলে।