ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে শতকোটি টাকার জমি উদ্ধারের পর প্রকৌশলী বদলি লক্ষ্মীপুরে বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা এক জালে মিলল ৫৫০০ পিস ইলিশ, ১৭ লাখে বিক্রি ছোট ভাইকে ‘কুলাঙ্গার’ বললেন মির্জা কাদের শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের পুনর্জন্ম ফেনীতে কিশোর গ্যাং পিএনএফের প্রধানসহ গ্রেফতার ৫ সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন সেনাপ্রধান সৌদি পৌঁছেছেন ১৭ হাজার ১৪১ হজযাত্রী সুবর্ণচরে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বাড়িঘরে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ সাবেক মন্ত্রীর ৪ ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা নিজ্জর হত্যাকাণ্ড: কানাডায় আরো একজন ভারতীয় গ্রেফতার ‘দেশে তেলের সঙ্গে কমবে-বাড়বে বিদ্যুতের দামও’ হায়দার আকবর খান রনোর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক আজ বিশ্ব মা দিবস জলদস্যুর কবলে পড়া সেই জাহাজ এখন বাংলাদেশের জলসীমায় কেএনএফের সভাপতি সানজু খুম বম গ্রেফতার নিজ এলাকায় পরবাসী হলেন ওবায়দুল কাদের দুই বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ ঢাকায় মনোনীত নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত কে এই ডেভিড মিল
  • সোমবার ২০ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৫ ১৪৩১

  • || ১১ জ্বিলকদ ১৪৪৫

২০ নভেম্বরের মধ্যে ছাপা হবে প্রাথমিকের সব বই

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২২ অক্টোবর ২০১৯  

বছরের প্রথম দিন শিশুদের হাতে বিনামূল্যে নতুন বই তুলে দিতে তৎপর সরকার। এ লক্ষ্যে আগামী ২০ নভেম্বরের মধ্যে প্রাথমিকের সব বই ছাপা হবে বলে জানা গেছে। এ জন্য প্রকাশনার কাজও এগিয়ে চলছে দ্রুত গতিতে। 
জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান নারায়ণ চন্দ্র সাহা ডেইলি বাংলাদেশকে বলেন, জটিলতার কারণে বই ছাপানোর কাজ কিছুটা দেরিতে শুরু হলেও যথাসময়ে শিক্ষার্থীদের হাতে বই পৌঁছে দেয়া হবে। 

তিনি জানান, বই ছাপানো নিয়ে যে জটিলতা তৈরি হয়েছিল সেটি সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের সঙ্গে বৈঠক করে এক সপ্তাহ আগেই সমাধান করা হয়েছে। প্রকাশনা সূত্রে জানা গেছে, প্রাথমিকের প্রায় সাড়ে ১০ কোটি বই ছাপার কার্যাদেশ পাওয়ার দেড় মাস পরও মুদ্রণের কাজ পাওয়া ৪৩ প্রতিষ্ঠান প্রকাশনা শুরু করতে পারছিল না। কাগজ পরিদর্শনের জন্য এনসিটিবি নিযুক্ত বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং পরিদর্শন টিম মুদ্রণ প্রতিষ্ঠানকে কাগজের ছাড়পত্র দিতে হয়রানি ও অনৈতিক লেনদেনের দাবির কারণে এ অবস্থা সৃষ্টি হয় বলেও অভিযোগ করেন প্রকাশকরা। 

প্রকাশকরা জানান, এনসিটিবি ও মুদ্রণ শিল্প সমিতিতে এ ব্যাপারে লিখিত ও মৌখিক অভিযোগ জমা দিলে বিষয়টি সমাধান করার পর প্রকাশনার কাজ শুরু হয়।

নারায়ণ চন্দ্র সাহা বলেন, যারা প্রকাশনার কাজটি করছেন তাদের অভিযোগ আমরা বেশ গুরুত্বের সঙ্গেই নিয়েছি। এজন্যই শেষ পর্যন্ত কাজটি শুরু হয়েছে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর, এনসিটিবি, মুদ্রণ সমিতি, পরিদর্শন টিম এবং কাগজের ছাড়পত্র মনিটরিং প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ জটিলতার অবসানও হয়েছে। পরের বছর থেকে এ ব্যাপারে এনসিটিবি আরো বেশি সচেতন থাকবে।

২০২০ শিক্ষাবর্ষের জন্য প্রাক-প্রাথমিক এবং প্রাথমিকের জন্য সাড়ে ১০ কোটি বই ছাপা হবে। বই ছাপার কার্যাদেশ দেয়া হয় গত ২০ আগস্ট। চুক্তি অনুযায়ী ২০ নভেম্বরের মধ্যে শতভাগ বই ছাপিয়ে উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে পৌঁছানো হবে।

এনসিটিবি জানায়, আগামী শিক্ষাবর্ষে বিনামূল্যের ৩৫ কোটি পাঠ্যবই ছাপার আনুষঙ্গিক সব সরঞ্জাম পরিদর্শন, মনিটরিং এবং মান যাচাই করে ছাড়পত্র দিতে বসু বাইন্ডার্স এবং কন্টিনেন্টাল ইন্সপেকশন বিডিকে নিয়োগ দেয়া হয়। প্রাথমিকের দায়িত্ব হচ্ছে কন্টিনেন্টাল ইন্সপেকশন বিডির আর মাধ্যমিকের ছাড়পত্র দেবে বসু বাইন্ডার্সর।প্রসঙ্গত, প্রতিবছর জানুয়ারির প্রথম দিনে প্রাথমিকের সব শ্রেণিতে শিশুদের হাতে নতুন বই তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।