ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে শতকোটি টাকার জমি উদ্ধারের পর প্রকৌশলী বদলি লক্ষ্মীপুরে বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা এক জালে মিলল ৫৫০০ পিস ইলিশ, ১৭ লাখে বিক্রি ছোট ভাইকে ‘কুলাঙ্গার’ বললেন মির্জা কাদের শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের পুনর্জন্ম ফেনীতে কিশোর গ্যাং পিএনএফের প্রধানসহ গ্রেফতার ৫ সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন সেনাপ্রধান সৌদি পৌঁছেছেন ১৭ হাজার ১৪১ হজযাত্রী সুবর্ণচরে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বাড়িঘরে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ সাবেক মন্ত্রীর ৪ ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা নিজ্জর হত্যাকাণ্ড: কানাডায় আরো একজন ভারতীয় গ্রেফতার ‘দেশে তেলের সঙ্গে কমবে-বাড়বে বিদ্যুতের দামও’ হায়দার আকবর খান রনোর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক আজ বিশ্ব মা দিবস জলদস্যুর কবলে পড়া সেই জাহাজ এখন বাংলাদেশের জলসীমায় কেএনএফের সভাপতি সানজু খুম বম গ্রেফতার নিজ এলাকায় পরবাসী হলেন ওবায়দুল কাদের দুই বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ ঢাকায় মনোনীত নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত কে এই ডেভিড মিল
  • সোমবার ২০ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৫ ১৪৩১

  • || ১১ জ্বিলকদ ১৪৪৫

জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রয়োজন

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১২ মে ২০২২  

বাংলাদেশের জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনা ২০২২ সফলভাবে বাস্তবায়নের জন্য অধিকতর আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন।

বৃহস্পতিবার বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে ইউএনসিডিএফ আয়োজিত লোকাল ক্লাইমেট অ্যাডাপটিভ লিভিং ফ্যাসিলিটি শীর্ষক মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে  এ কথা বলেন তিনি। 

মো. শাহাব উদ্দিন বলেন, সরকার বর্তমানে আমাদের বার্ষিক বাজেটের প্রায় ৬ থেকে ৭ শতাংশ জলবায়ু পরিবর্তন অভিযোজনে ব্যয় করছে। এই পরিমাণের ৭৫ শতাংশের বেশি দেশীয় উৎস থেকে অর্থায়ন করা হয়। প্রাকৃতিক দুর্যোগ বৃদ্ধির সঙ্গে অভিযোজন অর্থায়নের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে। ২০৫০ সাল নাগাদ ঘূর্ণিঝড় বৃদ্ধি পাওয়ার জন্য আমাদের অভিযোজন খরচ অনুমান করা হয়েছে ৫৫ দশমিক ১৭ বিলিয়ন ডলার। এক্ষেত্রে বার্ষিক পুনরাবৃত্ত ব্যয় হবে ১১২ মিলিয়ন ডলার। অভ্যন্তরীণ মৌসুমী ব্যয় অনুমান করা হয়েছে ২৬ দশমিক ৭১ বিলিয়ন ডলার। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এই ধরনের উচ্চ ব্যয় কল্যাণ, আয় বৃদ্ধি এবং দারিদ্র্য নিরসন কর্মসূচির জন্য আমাদের বরাদ্দকে প্রভাবিত করবে।

তিনি বলেন, আমাদের দীর্ঘমেয়াদী বাংলাদেশ ডেল্টা প্ল্যান ২১০০ বাস্তবায়নে ২৩ দশমিক ২৩ বিলিয়ন ডলার খরচ হবে এবং ২০১৮ থেকে ২০৪০ সময়ের মধ্যে আমাদের প্রয়োজন ৪ দশমিক ৬৫ বিলিয়ন ডলার।  আমরা প্রতি বছর সবুজ জলবায়ু তহবিল থেকে ২ বিলিয়ন ডলার সংস্থানের পরিকল্পনা করছি। বাকি অর্থ অন্যান্য উন্নয়ন সহযোগী, বিদেশী প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ এবং বেসরকারি খাতের কাছ থেকে পাওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে।

তিনি বলেন, ২০২৬ সালের মধ্যে এলডিসি মর্যাদা থেকে উত্তরণের জন্য অভ্যন্তরীণ সরকারী এবং ব্যক্তিগত উৎসগুলিতে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করবে। আন্তর্জাতিক জলবায়ু তহবিল প্রবেশ করার জন্য আমাদের আরো সুযোগের অনুসন্ধান করতে হবে।  ইউএনসিডিএফ এবং আমাদের স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় বাংলাদেশে স্থানীয় কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে।  এই প্রোগ্রামটি জলবায়ু অভিযোজিত কার্যক্রমের জন্য স্থানীয় সরকারকে অনুদান স্থানান্তর করতে সহায়তা করছে। 

অধিবেশনে ইউএনসিডিএফ-এর নির্বাহী সেক্রেটারি প্রীতি সিনহা ছাড়াও স্বল্পোন্নত দেশ, সিআইডিএস ও আফ্রিকান দেশগুলোর মন্ত্রীরা উপস্থিত ছিলেন। সম্মেলনে বাংলাদেশের পক্ষে অন্য সদস্যরা হলেন- পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোস্তফা কামাল ও মন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব কবিরুজ্জামান চৌধুরী।