ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে শতকোটি টাকার জমি উদ্ধারের পর প্রকৌশলী বদলি লক্ষ্মীপুরে বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা এক জালে মিলল ৫৫০০ পিস ইলিশ, ১৭ লাখে বিক্রি ছোট ভাইকে ‘কুলাঙ্গার’ বললেন মির্জা কাদের শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের পুনর্জন্ম ফেনীতে কিশোর গ্যাং পিএনএফের প্রধানসহ গ্রেফতার ৫ সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন সেনাপ্রধান সৌদি পৌঁছেছেন ১৭ হাজার ১৪১ হজযাত্রী সুবর্ণচরে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বাড়িঘরে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ সাবেক মন্ত্রীর ৪ ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা নিজ্জর হত্যাকাণ্ড: কানাডায় আরো একজন ভারতীয় গ্রেফতার ‘দেশে তেলের সঙ্গে কমবে-বাড়বে বিদ্যুতের দামও’ হায়দার আকবর খান রনোর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক আজ বিশ্ব মা দিবস জলদস্যুর কবলে পড়া সেই জাহাজ এখন বাংলাদেশের জলসীমায় কেএনএফের সভাপতি সানজু খুম বম গ্রেফতার নিজ এলাকায় পরবাসী হলেন ওবায়দুল কাদের দুই বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ ঢাকায় মনোনীত নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত কে এই ডেভিড মিল
  • সোমবার ২০ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৬ ১৪৩১

  • || ১১ জ্বিলকদ ১৪৪৫

পেঁয়াজের দাম ফের বাড়ছে

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৫ অক্টোবর ২০১৯  

ফেনীতে পেঁয়াজের বাজার লাগামহীন। দিন দিন বাড়ছে পেঁয়াজের দাম। পেঁয়াজের কেজি ১০০ টাকা থেকে নেমে ৬০ টাকা বিক্রেতা করেছে গত সপ্তাহে। রবিবার থেকে পেঁয়াজের দাম কেজি প্রতি ৩০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকা দরে। জেলা প্রশাসনকে বাজার মনিটরিংয়ের জোর দাবী জানান খুচরা ব্যবসায়ীরা। ব্যবসায়ীরা জানায়, রবিবার থেকে হঠাৎ করে ফেনীর আড়তে পাইকারীভাবে পেঁয়াজ দাম কেজি প্রতি ২৫-৩০ টাকা বেড়ে যায়।  বার্মার পেঁয়াজ পাইকারী প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০-৬৫ টাকা ও ভারতীয় পেয়াজ প্রতি কেজি ৭০-৭৫ টাকা দরে বিক্রি হয়। খুচরা বাজারেও পেঁয়াজ কেজি প্রতি ৮৫-৯০ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে। 

এদিকে ২৯ সেপ্টেম্বর ভারত পেয়াজ রপ্তানী বন্ধ করে দিলে ওইদিন ফেনীর বাজারে একলাফে পেঁয়াজের কেজি ১০০ টাকা হয়ে যায়। পরে  পেঁয়াজের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখতে গত ১ অক্টোবর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে পেঁয়াজ আড়তদারদের সাথে স্থানীয় সরকার উপ-পরিচালক পিকেএম এনামুল করিম মতবিনিময় করেন। পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির বিষয়টি খতিয়ে দেখতে ৩০ সেপ্টেম্বর বিকেলে ফেনী শহরের বড় বাজার মনিটরিং করেন জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার মোহতাসাম বিল্লাহ ও মো: মনিরুজ্জামান, ফেনী ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সোহেল চাকমা ও বাজার মনিটরিংয়ে জেলা মার্কেটিং অফিসার মো: হারুনুর রশিদ। গত এক সপ্তাহ পেঁয়াজের দাম সহনীয় পর্যায়ে থাকলেও আবার বাড়তে শুরু করেছে। ফেনীতে পেঁয়াজের প্রায় ১৪-১৫টি আড়ত রয়েছে। বড় বাজারের মেসার্স হরিপদ সাহা, মেসার্স মাহবুবুল হক ও মেসার্স আশা ট্রেডার্সসহ ইসলাম রোড, তাকিয়া রোড ও আবুবকর সড়কের পেয়াজের আড়তগুলোতে এখনও প্রচুর পরিমাণে পেয়াজ মজুদ রয়েছে বলে খুচরা ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেন। আড়তদাররা বেশী দামে পেঁয়াজ বিক্রি করতে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করেছে। 

জেলা মার্কেটিং অফিসার মো: হারুনুর রশিদ জানান, শনিবার ফেনী শহরের বড় বাজারে হরিদপ সাহা ও আশা ট্রেডার্সে পেঁয়াজের বাজার মনিটরিং করা হয়। আড়তদারদের গুদামে প্রচুর পরিমাণ পেঁয়াজ মজুদ রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পেয়াজের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখতে জেলা প্রশাসকের পক্ষ থেকে আড়তে ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করা হবে। বড় বাজারের বাবুল স্টোরের স্বত্তাধিকারী শাহ আলম বাবুল জানান, ভারতীয় পেঁয়াজ ৮০ টাকা ক্রয় করে ৮৫ টাকা কেজি  দরে বিক্রি করছেন।