ব্রেকিং:
হাসপাতাল নয় যেন গারদখানা সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে রাইসির হেলিকপ্টার, কোনো আরোহী বেঁচে নেই রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারের ধ্বংসাবশেষের ছবি-ভিডিও প্রকাশ্যে আজ থেকে ৬৫ দিন সামুদ্রিক জলসীমায় মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ নোয়াখালীতে শতকোটি টাকার জমি উদ্ধারের পর প্রকৌশলী বদলি লক্ষ্মীপুরে বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা এক জালে মিলল ৫৫০০ পিস ইলিশ, ১৭ লাখে বিক্রি ছোট ভাইকে ‘কুলাঙ্গার’ বললেন মির্জা কাদের শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের পুনর্জন্ম ফেনীতে কিশোর গ্যাং পিএনএফের প্রধানসহ গ্রেফতার ৫ সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন সেনাপ্রধান সৌদি পৌঁছেছেন ১৭ হাজার ১৪১ হজযাত্রী সুবর্ণচরে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বাড়িঘরে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ সাবেক মন্ত্রীর ৪ ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা নিজ্জর হত্যাকাণ্ড: কানাডায় আরো একজন ভারতীয় গ্রেফতার ‘দেশে তেলের সঙ্গে কমবে-বাড়বে বিদ্যুতের দামও’ হায়দার আকবর খান রনোর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক আজ বিশ্ব মা দিবস জলদস্যুর কবলে পড়া সেই জাহাজ এখন বাংলাদেশের জলসীমায়
  • সোমবার ২০ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৬ ১৪৩১

  • || ১১ জ্বিলকদ ১৪৪৫

৫৫ প্রকল্পে দেড় হাজার কোটি ডলার ঋণের প্রতিশ্রুতি বিশ্বব্যাংকের

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২২ আগস্ট ২০২২  

বাংলাদেশকে নতুন ৫৫টি প্রকল্পের জন্য এক হাজার ৫০০কোটি ডলার ঋণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ দাঁড়ায় প্রায় এক লাখ ৩৮ হাজার কোটি টাকা (প্রতি ডলার ৯২ টাকা ধরে)।

সোমবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে পরিকল্পনামন্ত্রীর কার্যালয়ে বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ও ভুটানের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টেম্বন বিদায়ী সাক্ষাতে এ কথা জানান। 

এ সময় মার্সি টেম্বন ও পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বাংলাদেশে অর্থায়নের নানা দিক নিয়ে আলোচনা করেন। মার্সি টেম্বন পদোন্নতি পেয়ে বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে যোগ দিতে শিগগিরই বাংলাদেশ ছাড়বেন।

মার্সি টেম্বন বলেন, বাংলাদেশের জন্য গত ৩ বছরে প্রায় ৮০ লাখ ডলার ছাড় দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশকে নতুন ৫৫টি প্রকল্পে এক হাজার ৫০০কোটি ডলার অর্থায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বিশ্বব্যাংক। 

তিনি বলেন, বাংলাদেশের উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় আমি আপ্লুত। কোভিডকালীন থেকেই বাংলাদেশ উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রেখেছে। যেহেতু আমি বিশ্বব্যাংকের বোর্ডের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে থাকবো, সেহেতু আমার প্রতিটি বোর্ড সভাই ভূমিকা থাকবে। বিশেষ করে বাংলাদেশের কোনো বিষয় বিশ্বব্যাংকের বোর্ড সভায় উঠলে আমার পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ করার চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।

পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, সেপ্টেম্বর থেকেই ঘুরে দাঁড়াতে পারে বাংলাদেশের অর্থনীতি। বেশকিছু সূচকে সেই আভাস মিলছে। এরই মধ্যে রেমিট্যান্স প্রবাহ ও রপ্তানি বেড়েছে। বৈশ্বিক সংকটে অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশও কিছুটা সংকটে পড়েছে। তবে আমাদের সরকারের নানামুখী উদ্যোগে আগামী মাস থেকেই দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা হওয়ার পথে হাঁটবে।

তিনি বলেন, বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে সম্পর্কে টানাপোড়েন থাকলেও বাংলাদেশের উন্নয়নের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার আন্তর্জাতিক এই সংস্থাটি। আগামীতে শিক্ষা ও গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নে সংস্থাটির আরো অর্থায়ন চায় বাংলাদেশ। বিশ্বব্যাংকের পক্ষ থেকেও এই সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে আশা করেন মন্ত্রী।