ব্রেকিং:
রাইসির মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক নোয়াখালীতে মাথাসহ হরিণের ৩০ কেজি মাংস উদ্ধার হাসপাতাল নয় যেন গারদখানা সম্পূর্ণ পুড়ে গেছে রাইসির হেলিকপ্টার, কোনো আরোহী বেঁচে নেই রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারের ধ্বংসাবশেষের ছবি-ভিডিও প্রকাশ্যে আজ থেকে ৬৫ দিন সামুদ্রিক জলসীমায় মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ নোয়াখালীতে শতকোটি টাকার জমি উদ্ধারের পর প্রকৌশলী বদলি লক্ষ্মীপুরে বিজয়ের ব্যাপারে আশাবাদি অধ্যক্ষ মামুনুর রশীদ কাঁচা মরিচের কেজি ছাড়াল ২০০ টাকা এক জালে মিলল ৫৫০০ পিস ইলিশ, ১৭ লাখে বিক্রি ছোট ভাইকে ‘কুলাঙ্গার’ বললেন মির্জা কাদের শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের পুনর্জন্ম ফেনীতে কিশোর গ্যাং পিএনএফের প্রধানসহ গ্রেফতার ৫ সরকারি সফরে যুক্তরাষ্ট্র গেলেন সেনাপ্রধান সৌদি পৌঁছেছেন ১৭ হাজার ১৪১ হজযাত্রী সুবর্ণচরে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বাড়িঘরে হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ সাবেক মন্ত্রীর ৪ ছেলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা নিজ্জর হত্যাকাণ্ড: কানাডায় আরো একজন ভারতীয় গ্রেফতার ‘দেশে তেলের সঙ্গে কমবে-বাড়বে বিদ্যুতের দামও’ হায়দার আকবর খান রনোর মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
  • মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪ ||

  • জ্যৈষ্ঠ ৬ ১৪৩১

  • || ১২ জ্বিলকদ ১৪৪৫

কাজে খুশি নন অফিসার, ৫ পুলিশ লকআপে

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২  

কাজে অবহেলার অভিযোগে পুলিশের পাঁচজন কর্মীকে থানার লক আপে ঢুকিয়ে দিয়েছেন পুলিশ সুপার। এমন অভিযোগ ঘিরে শোরগোল পড়ে গেছে ভারতের বিহারে।

গত বৃহস্পতিবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাজ্যের নওয়াদা শহরে এ ঘটনা ঘটে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার

ঘটনার দিন রাত ৯টা নাগাদ থানায় যান পুলিশ সুপার গৌরব মাংলা। কোনো একটি ঘটনার তদন্তে কয়েকজন পুলিশ কর্মীর গাফিলতি রয়েছে বলে অভিযোগ করেন পুলিশ সুপার। এরপর রেগে গিয়ে পাঁচ পুলিশ কর্মীকে লক আপে ঢোকার নির্দেশ দেন। 

তবে ঠিক কী গাফিলতি ছিল এবং পুলিশ সুপার ঠিক কী বলেছিলেন, তা জানা যায়নি।

এ ঘটনার একটি সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ্যে এসেছে। সেই ভিডিওতে লক আপের মধ্যে পাঁচ পুলিশ কর্মীকে দেখা গেছে। ওই পাঁচ কর্মী হলেন সাব-ইন্সপেক্টর শত্রুঘ্ন পাসওয়ান, রামরেখা সিং, অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টর সন্তোষ পাসওয়ান, সঞ্জয় সিং ও রামেশ্বর ওরাঁও। প্রায় দুই ঘণ্টা পর লকআপ থেকে তাদের বের করা হয়।

ভিডিও প্রকাশ্যে আসার পর পুলিশ সুপারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিহার পুলিশ অ্যাসোসিয়েশন। পুলিশ সুপারের বিরুদ্ধে তদন্তের দাবিও জানানো হয়েছে।

যদিও এ ঘটনার কথা অস্বীকার করেছেন পুলিশ সুপার। বিহার পুলিশ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মৃত্যুঞ্জয় সিং জানান, তিনি পুলিশ সুপারের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু তিনি ফোন ধরেননি। সিসিটিভি ফুটেজ কারচুপি করারও অভিযোগ করেছেন মৃত্যুঞ্জয়।