ব্রেকিং:
পূর্বাঞ্চলে রেলের ক্ষতি প্রায় ২২ কোটি টাকা ধ্বংসযজ্ঞের বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই: প্রধানমন্ত্রী আঘাত আসবে এমন আশঙ্কা ছিল: প্রধানমন্ত্রী বৃহস্পতিবার থেকে সীমিত পরিসরে চলবে ট্রেন সেমিফাইনালের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছে: সেনাপ্রধান কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রতি জামায়াতে ইসলামীর আনুষ্ঠানিক সমর্থন কমপ্লিট শাটডাউনেও চলবে মেট্রোরেল বাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের প্রতি বেআইনি শক্তি প্রয়োগ করা হয়েছে সারাদেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি আজ বাংলা ব্লকেড বা শাটডাউন ফেনীতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিলে ছাত্রলীগের হামলা, আহত ২০ ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগ করলেন আরেক নেতা, লিখলেন ‘আর পারলাম না নোয়াখালীতে যুবদল-ছাত্রদলের ৫ নেতা গ্রেফতার তিস্তায় ভেসে আসা সেই মরদেহ ভারতের সাবেক মন্ত্রীর সারা দেশে সব বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশনা বেরোবি শিক্ষার্থী আবু সাঈদের দাফন সম্পন্ন ফার্মগেটে মেট্রোরেল স্টেশনের ভেতরে হামলা চীন-বাংলাদেশ বন্ধুত্ব আরো জোরদারের অঙ্গিকার দেশে নেই ৪০০ কোটির পিয়ন জাহাঙ্গীর, পালিয়েছেন যে রাষ্ট্রে
  • শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪ ||

  • শ্রাবণ ১২ ১৪৩১

  • || ১৯ মুহররম ১৪৪৬

দিঘিতে মিলল ২২ কেজি চিতল, ২২ হাজারে বিক্রি

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৬ জুন ২০২৪  

নোয়াখালীর সেনবাগের দিঘিতে জাল ফেলে মিলল ২২ কেজি ওজনের দুইটি বিশাল চিতল মাছ। মাছ দুইটি তাৎক্ষণিক দুই ব্যক্তি এক হাজার টাকা কেজি করে ২২ হাজার টাকায় কিনে নেন। বৃহস্পতিবার (৬ জুন) সকালে উপজেলার কেশারপাড় ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী কেশারপাড় দিঘিতে মাছ দুইটি ধরা পড়ে। 

জানা যায়, ৪ বছর আগে যশোর থেকে আনা অন্যান্য মাছের সাথে চিতল মাছের পোনা ছেড়েছিলেন সৌখিন মৎস্য ব্যবসায়ী রেজাউল করিম জুয়েল। বৃহস্পতিবার (৬ জুন) সকালে জাল ফেললে ১২ কেজি ওজনের ও ১০ কেজি ওজনের দুইটি বিশাল বড় চিতল মাছ ধরা পড়ে। মাছ দুইটি দেখতে তাৎক্ষণিক মানুষের ভিড় জমে।

ব্যবসায়ী আবুল হাশেম মজুমদার ও সোনাইমুড়ি গার্লস হাই স্কুলের শিক্ষক আবু নাসের মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন এক হাজার টাকা কেজি করে মাছ দুইটি ২২ হাজার টাকায় কিনে নেন।

প্রত্যক্ষদর্শী স্থানীয় বাসিন্দা মো. সোহেল  বলেন, মাছ দুটিকে সরাসরি দেখতে আশপাশের উৎসুক মানুষের ভিড় জমে যায়। অনেকেই মাছ দুইটি কিনতে আগ্রহী হয়েছিল। তবে একজন ব্যবসায়ী ও একজন শিক্ষক মাছ দুইটি কিনে নেয়।

ব্যবসায়ী আবুল হাশেম মজুমদার  বলেন, আমাদের কেশারপাড় দিঘিটা ঐতিহ্যবাহী দিঘি। এখানের বড় মাছগুলো আমরা নেওয়ার চেষ্টা করি। খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ১২ কেজি ওজনের বড় চিতল মাছটি আমি কিনে নিয়েছি। বড় মাছ খাওয়া আসলে শখ ও সুন্দর ব্যাপার। 

শৌখিন মৎস্য ব্যবসায়ী রেজাউল করিম জুয়েল  বলেন, আমি চার বছর আগে যশোর থেকে আনা চিতল মাছের পোনা ফেলেছিলাম। সব মাছ এমন ১০ থেকে ১২ কেজি ওজনের হয় নাই। তবে বেশিরভাগ মাছই বড় হয়েছে। এই দিঘি বিশাল হওয়ায় এখানে মাছও বড় হয়। অন্যান্য দেশিও মাছও ১০ কেজির ওপরে পাওয়া যায়। 

সেনবাগ উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জিসান বিন মাজেদ  বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, মাছ দুইটির ছবি আমিও ফেসবুকে দেখতে পেরেছি। প্রায় মানুষের সমান বিশাল এই মাছগুলো। আসলে বড় মাছ দেখতেও ভালো লাগে। শৌখিন জেলে রেজাউল করিম জুয়েল তার বন্ধুদের নিয়ে দিঘিটি পরিচালনা করেন। তিনি বিভিন্ন সময় মাছের জন্য বরশি উৎসব অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। শৌখিন মাছ শিকারিরা এসব উৎসবে মাছ শিকার করে থাকেন।