ব্রেকিং:
পঁচাত্তরটি বীজ সংরক্ষণাগার নির্মাণ করবে সরকার বাংলাদেশসহ ৩১ দেশকে রুশ মুদ্রায় লেনদেনের অনুমতি জিয়ার গুম-খুন ও খালেদার অগ্নি সন্ত্রাসের বিচার দাবি দেশের মানুষ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ অক্টোবর থেকে এনআইডি সেবা আরও ৩ দেশে মাধ্যমিক শিক্ষা খাতে বিশ্বব্যাংকের ৩০ কোটি ডলার ঋণ ১৬টি আন্তঃনগর ট্রেনে যুক্ত হচ্ছে লাগেজ ভ্যান জ্বালানি তেল আমদানি ও বিপণন উন্মুক্ত হচ্ছে নারায়ণগঞ্জবাসী পাচ্ছে নতুন বিশ্ববিদ্যালয় অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোট হবে: প্রধানমন্ত্রী তিন বিশ্ববিদ্যালয়কে ১১০০ কোটি টাকা ঋণ দিচ্ছে এডিবি খুনি জিয়ার মরণোত্তর বিচার চায় ‘মায়ের কান্না’ মানবাধিকার রক্ষার নামে যেন রাজনৈতিক চাপ সৃষ্টি না হয় রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনই বাংলাদেশের অগ্রাধিকার চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন রাজারগাঁও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুল শাহমাহমুদপুরের তিন ওয়ার্ডে যুবলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন লায়ন্স ক্লাব অফ চাঁদপুর রুপালীর ত্রাণ বিতরণ চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের শোক বিএনপির আন্দোলনের পালে হাওয়া লাগেনি : শিক্ষামন্ত্রী ডা: দীপু মনি শিক্ষামন্ত্রী ডাঃ দীপু মনিকে ফুলেল শুভেচ্ছা জ্ঞাপন
  • সোমবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ||

  • আশ্বিন ৯ ১৪৩০

  • || ০৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৫

উচ্চতর গণিতের প্রশ্নপত্রের সংখ্যায় গড়মিলের অভিযোগ

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২২ মে ২০২৩  

চলমান এসএসসি পরীক্ষায় নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের চৌমুহনী মদনমোহন উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে উচ্চতর গণিতের পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের সংখ্যায় গড়মিলের অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। অভিভাবকদের অনেকে বলছেন, পরীক্ষার সাথে সংশ্লিষ্ট কেউ পরীক্ষার আগেই প্রশ্নপত্র সরিয়ে ফেলেছেন। বিষয়টি ওই কেন্দ্রের দায়িত্বরত ট্যাগ অফিসার অবগত থাকলেও এ বিষয়ে কিছুই জানেন না কেন্দ্র সচিব।

জানা যায়, চলমান এসএসসি পরীক্ষার আজ রোববার (২১ মে) বাণিজ্য ও মানবিক বিভাগে সাধারণ বিজ্ঞান বিষয়ে ও বিজ্ঞান বিভাগের উচ্চতর গণিতের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরীক্ষায় চৌমুহনী মদনমোহন উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের অধীনে মোট ৫৩৫ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। সেখানে বিজ্ঞান বিভাগের উচ্চতর গণিত বিষয়ে একজন ও একই কেন্দ্রের উপ-কেন্দ্র গণিপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ১২২ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। চৌমুহনী মদনমোহন উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে উচ্চতর গণিতের প্রশ্নপত্রের বান্ডিলে ১৬০টি প্রশ্নপত্র থাকার কথা থাকলেও সেখানে ১৫৮টি প্রশ্নপত্র ছিল বলে জানা যায়। বাকি দুটি প্রশ্নপত্রের কোনো হদিস পাওয়া যায়নি।

চৌমুহনী মদনমোহন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও একই কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা কেন্দ্র সচিব মাহবুবুর রহমান তারেকের কাছে প্রশ্নপত্রের সংখ্যার গড়মিলের জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'এ ধরনের কোনো ঘটনা নেই। আপনাদের কাছে কে অভিযোগ করেছে? এটা উদ্দেশ্যমূলকভাবে কেউ করতে পারে। আমার কেন্দ্রে কখনো প্রশ্ন কম ছিল না, আজও নেই। আমার একটা মর্যাদা আছে, প্রতিষ্ঠানের একটা ভাবমূর্তি আছে। এগুলো নষ্ট করতে কেউ এ ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছে।’

চৌমুহনী মদনমোহন উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা ট্যাগ অফিসার ও বেগমগঞ্জ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন বলেন, প্রশ্নপত্র যেগুলো কক্ষে পাঠানো হয় সেখানে গণনায় কম হতে পারে, প্যাকেটে কম-বেশি হতে পারে। বিজিপ্রেস থেকেও এ ভুল হতে পারে। সে ধরনের কিছু হয়েছে। মূল গণনার মধ্যে দুটি কম পাওয়া গেছে। ১৬০টি থাকার কথা থাকলেও ১৫৮টি ছিল। তবে বাকি দুটি প্রশ্ন কোথায় তা এখনো নিশ্চিত নই। অতিরিক্ত প্রশ্ন ইউএনও স্যারের হেফাজতে রাখা হয়েছে। উনি এখন মিটিংয়ে আছেন। উনি মিটিং থেকে এলে সেগুলো গুনে নিশ্চিত হওয়া যাবে।

প্রশ্নপত্রের গড়মিলের বিষয়ে জানতে চাইলে বেগমগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইয়াসির আরাফাত বলেন, প্রশ্নপত্রের সংখ্যায় গড়মিল থাকার একটা খবর পেয়েছি। আমি ট্যাগ অফিসার থেকে রিপোর্ট নিচ্ছি। রিপোর্টের ভিত্তিতে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।