ব্রেকিং:
পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে আজ বার কাউন্সিলের নতুন ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী হামানকর্দ্দির কামাল গাজীকে আসামী করে সদর মডেল থানায় মামলা টিকটকে প্রেমের পর বিয়ে, ৩ বছরের মাথায় তরুণীর আত্মহত্যা লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে উপনির্বাচন : প্রতীক পেলেন প্রার্থীরা
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

কবিরহাটে দুই সন্তানের জননীর সাথে প্রাইভেট শিক্ষকের পরকীয়া!

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১ ফেব্রুয়ারি ২০২১  

কবিরহাট পৌরসভার ২নং ওয়ার্ড পূর্ব ফতেপুরের জাফর উল্লাহ মাস্টারের ছেলে মোঃ কামাল হোসেন (৪২)। কামাল হোসেন কবিরহাট কেজি স্কুলে শিক্ষতা করেন। একই উপজেলার মাঝির হাটের রবি দুবাই বাড়ির দুই সন্তানের জননী হানিফ মুক্তারের মেয়ে মোছাম্মদ সালমা আক্তার (৩০) এবং শিক্ষক কামালের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে পরকীয়ার সম্পর্ক চলছে।

ঘটনার সুত্রে এবং সালমা আক্তারের ঘনিষ্ঠদের সুত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে কামাল হোসেন এবং সালমা’র মধ্যে পরকীয়ার সম্পর্ক চলছে। সালমা স্কুলে পড়া অবস্থায় কবিরহাট কেজি স্কুলের শিক্ষক কামাল হোসেন এর কাছে প্রাইভেট পড়তো। তখন থেকে তাদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতার সৃষ্টি হয়। পরবর্তীতে মেয়েটির অন্যত্রে বিয়ে হয়ে যায়। কিন্তু বিয়ের পরও মেয়েটির স্বামীর অজান্তে স্কুল শিক্ষক কামালের সাথে মোবাইলে কথা-বার্তা বলতো বলে জানা যায়। তারা দুজনে গোপনে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন স্থানে দেখা করতো বলেও কয়েকজন জানিয়েছে। এরইমধ্যে বিগত ২৭ জানুয়ারী মেয়েটি তার স্বামীর বাড়ি ছেড়ে মোঃ কামাল হোসেন এর কাছে চলে আসে।

বিষয়টি মেয়েটির স্বামী মোহাম্মদ সালাউদ্দিন জানতে পেরে পৌরসভার বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিনিধিদের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা চালায়। কিন্তু সালমা তার স্বামী সালাউদ্দিনের কাছে যেতে অস্বীকৃতি জানায়। পরবর্তীতে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য শিক্ষক কামাল হোসেন কোন উপায় না পেয়ে সালমাকে জোরপূর্বক তার বাপের বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়। তাদের দু’জনের পরকীয়ার বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যে এলাকায় আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।