ব্রেকিং:
পূর্বাঞ্চলে রেলের ক্ষতি প্রায় ২২ কোটি টাকা ধ্বংসযজ্ঞের বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই: প্রধানমন্ত্রী আঘাত আসবে এমন আশঙ্কা ছিল: প্রধানমন্ত্রী বৃহস্পতিবার থেকে সীমিত পরিসরে চলবে ট্রেন সেমিফাইনালের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছে: সেনাপ্রধান কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রতি জামায়াতে ইসলামীর আনুষ্ঠানিক সমর্থন কমপ্লিট শাটডাউনেও চলবে মেট্রোরেল বাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের প্রতি বেআইনি শক্তি প্রয়োগ করা হয়েছে সারাদেশে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি আজ বাংলা ব্লকেড বা শাটডাউন ফেনীতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিলে ছাত্রলীগের হামলা, আহত ২০ ছাত্রলীগ থেকে পদত্যাগ করলেন আরেক নেতা, লিখলেন ‘আর পারলাম না নোয়াখালীতে যুবদল-ছাত্রদলের ৫ নেতা গ্রেফতার তিস্তায় ভেসে আসা সেই মরদেহ ভারতের সাবেক মন্ত্রীর সারা দেশে সব বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশনা বেরোবি শিক্ষার্থী আবু সাঈদের দাফন সম্পন্ন ফার্মগেটে মেট্রোরেল স্টেশনের ভেতরে হামলা চীন-বাংলাদেশ বন্ধুত্ব আরো জোরদারের অঙ্গিকার দেশে নেই ৪০০ কোটির পিয়ন জাহাঙ্গীর, পালিয়েছেন যে রাষ্ট্রে
  • শনিবার ২৭ জুলাই ২০২৪ ||

  • শ্রাবণ ১২ ১৪৩১

  • || ১৯ মুহররম ১৪৪৬

ব্যাংকের সব শাখায় অনলাইনে তদারকি জোরদার

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৬ মার্চ ২০২৩  

বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোতে জাল জালিয়াতি বন্ধে সব শাখায় অনলাইনে তদারকি জোরদার করার উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর অংশ হিসাবে এখন থেকে সব শাখার তথ্য অনলাইনে পাঠানোর পাশাপাশি হার্ড কপি আকারেও পাঠাতে হবে। একই অনলাইনে প্রতিবেদন পাঠানোর সক্ষমতা নেই এমন শাখার সংখ্যাও জানতে চাওয়া হয়েছে। 

এ বিষয়ে রোববার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে একটি সার্কুলার জারি করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে। এ নির্দেশনা অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে সার্কুলারে উল্লেখ করা হয়েছে। 

এর আগে বিভিন্ন সময় জারি করা সার্কুলারের মাধ্যমে ব্যাংকের সব শাখাগুলোকে অনলাইনের আওতায় নিয়ে আসার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ফলে অনলাইনেই কেন্দ্রীয় ব্যাংকে সব শাখা থেকে প্রতিবেদন পাঠাতে হবে। 

একই সঙ্গে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় থেকেও একই তথ্য নেওয়া হচ্ছে। এর মাধ্যমে শাখা ও প্রধান কার্যালয়ের তথ্যেও মধ্যকার কোন পার্থক্য আষে কিনা তা পর্যালোচনা করে দেখা হয়। 

ব্যাংকগুলো থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক খেলাপি ঋণ, বড় অংকের ঋণ, ঋণের জামানত, বৈদেশিক মুদ্রার লেনদেন ইত্যাদি সব ধরনের তথ্য সংগ্রহ করে। এগুলো প্রতি মাসের তথ্য পরবর্তী মাসের ১৫ দিন থেকে ৩০ দিনের মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে অনলাইনে পাঠাতে হবে। অনলাইনে পাঠানোর পরবর্তী ৫ কার্য দিবসের মধ্যে সেগুলো ব্যাংককে হার্ড কপি আকারেও পাঠাতে হবে।

সার্কুলারে বলা হয়, ব্যাংকের কার্যরত বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময়ের লাইসেন্স (এডি) পাওয়ার শাখা, বৈদেশিক মুদ্রার লাইসেন্স নেই (নন এডি) এমন শাখা এং অফশোর ব্যাংকিং ইউনিট (ওবিইউ) শাখাসহ মোট শাখার সংখ্যা জানাতে হবে। এর মধ্যে অনলাইনে প্রতিবেদন পাঠানোর সক্ষমতার আছে এমন শাখার সংখ্যা ও অনলাইনে প্রতিবেদন পাঠানোর সক্ষমতা নেই এমন শাখার সংখ্যাও জানতে চাওয়া হয়েছে। 

সূত্র জানায়, সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাংকিং খাতে বেশ কিছু বড় ধরনের জালিয়াতির ঘটনা ঘটেছে। এ কারণে ব্যাংকগুলোতে যাতে এ ধরনের ঘটনা ঘটতে না পারে বা ঘটার আগেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক আচ করতে পারে সেজন্য এখন শাখা থেকে তথ্য নেওয়া হচ্ছে। কোন শাখা থেকে ভুল তথ্য দেওয়া হলে বা কোন তথ্য গোপন করলে সংশ্লিস্ট শাখা ব্যবস্থাপকসহ সংশ্লিস্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। 

কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানায়, বড় ধরনের ঋণ জালিয়াতির ক্ষেত্রে প্রায়ই দেখা যায় প্রধান কার্যালয় ও শাখার মধ্য পরস্পর বিরোধী বক্তব্য পাওয়া যায়। এ কারণে এখন কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রধান কার্যালয়ের পাশাপাশি শাখা থেকেও তথ্য সংগ্রহ করছে।