শেখ হাসিনা সক্রিয় হচ্ছেন নির্বাচনী কূটনীতিতে
নোয়াখালী সমাচার
প্রকাশিত: ৩১ মার্চ ২০২৩

জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর কূটনৈতিক যোগাযোগ বেড়েছে। গুলশান-বারিধারায় কূটনৈতিক দৌড়ঝাঁপ, দেন-দরবার এবং লবিংও জমজমাট। চলতি বছরের গত তিন মাসেই যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, চীনসহ বিভিন্ন দেশের প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তারা ঢাকা সফর করে গেছেন। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য করতে বেড়েছে পশ্চিমা ও তাদের মিত্র দেশগুলোর তৎপরতা। এ অবস্থায় সক্রিয় হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই। রোজার ঈদের পর তিনি জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফর করবেন বলে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে।
সংশ্লিষ্টরা জানান, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এক বলিষ্ঠ নেতৃত্ব হিসেবে পরিচিত শেখ হাসিনা। বিচ্ছিন্নতাবাদী, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতির কারণে তিনি রোল মডেল। ১০ লাখের বেশি মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়ার কারণে মানবতাবাদী নেতা হিসেবে প্রশংসিত হয়েছেন। জলবায়ু পরিবর্তন, অভিবাসন, নারীর ক্ষমতায়ন ও অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রার কারণেও তিনি সমাদৃত। তার চৌকস পরিচালনায় ভারত, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমান্তরাল সহযোগিতার সম্পর্ক বিরাজ করছে। পাশাপাশি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে বিদেশি হস্তক্ষেপ বন্ধ করার বিষয়েও তিনি সচেতন।
নির্বাচন সামনে রেখে সরকারের আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে চালকের আসনে রয়েছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তারই দূরদর্শী নির্দেশনায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্টরা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে বিদেশি হস্তক্ষেপকে স্বাগত না জানিয়ে নির্বাচন ইস্যুতে বিশ্ব সম্প্রদায়কে সরকারের দৃঢ় অবস্থান স্পষ্ট করছে। গত ৬-৯ মার্চ বছরের প্রথম বিদেশ সফরে কাতারে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর পঞ্চম জাতিসংঘ সম্মেলনে অংশ নেন সরকারপ্রধান। ঈদের পর জাপান এবং সেপ্টেম্বরে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র সফরের কথা রয়েছে। কূটনৈতিক চ্যানেলে গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলোতে প্রধানমন্ত্রীর সফরের প্রস্তুতি চলছে। তবে এখনো কোনো সফর চূড়ান্ত হয়নি।
সংশ্লিষ্ট কূটনৈতিক সূত্রগুলো জানিয়েছে, জাপানের রাজনৈতিক অস্থিরতা ও করোনার কারণে গত বছরের নভেম্বরে ঢাকা-টোকিও সম্পর্কের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর সফরটি স্থগিত হয়। এখন সফরের প্রস্তুতি নিচ্ছে দুই দেশ। সবকিছু ঠিক থাকলে এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে জাপান সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী। এখনো দিনক্ষণ ঠিক হয়নি। নির্বাচনের আগে সরকারপ্রধানের সফরগুলো গুরুত্বের সঙ্গে দেখছে সংশ্লিষ্ট দেশগুলো।
করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক চাপ মোকাবিলায় হিমশিম অবস্থায় গত দুবছরে সরকারকে আগামী নির্বাচনকেন্দ্রিক নানা আন্তর্জাতিক চাপ সামাল দিতে হয়েছে। সম্প্রতি ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর কয়েকজন রাষ্ট্রদূত বিএনপির সঙ্গে বৈঠকে বলেছেন, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন না হলে তারা পর্যবেক্ষক মিশন পাঠাবে না। এটি হলে অন্য পশ্চিমাদেশগুলোও আগামী নির্বাচন পর্যবেক্ষণে বিরত থাকতে পারে, যা নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে। ফলে সরকারও চাইছে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হোক। এদিকে আন্তর্জাতিক চাপ ও ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী। গণতন্ত্র, মানবাধিকার ও মত প্রকাশের স্বাধীনতাসহ নানা ইস্যুতে যেসব দেশ সরকারের ওপর নাখোশ রয়েছে, সেসব দেশ সফরের সময় সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে তিনি আলোচনা করবেন বলেও জানিয়েছে বিভিন্ন সূত্র।
জানা গেছে, আওয়ামী লীগসহ সরকার সমর্থিত দলগুলোর নেতারা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুসারে কূটনীতিকদের সঙ্গে বিভিন্ন বৈঠকে জানিয়ে দিচ্ছেন, বাংলাদেশের সংবিধান অনুসারে বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে। এদেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না সরকার। তবে বন্ধু ও উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে পরামর্শ স্বাগত জানাবে। বিদেশি কূটনীতিকরাও এখন আর নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে কথা বলছেন না। বরং তারা অবাধ, সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক, সহিংসতামুক্ত ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনে গুরুত্ব দিচ্ছেন। যদিও বিএনপি ও সমমনা দলগুলো এখনো নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে অনড় রয়েছে। সম্প্রতি ইইউ ও ভারতের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি নেতারা জানিয়ে দিয়েছেন, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচনে যাবেন না তারা। অন্যদিকে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ইইউ ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বৈঠক করে পরিষ্কার বলেছে, সংবিধানের বাইরে গিয়ে নির্বাচনের কোনো সুযোগ নেই। তবে বিদেশি কূটনীতিকরা চাইছেন, বিভিন্ন দলগুলো রাজনৈতিক সংলাপে নিজেরা এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিক।
ভূরাজনৈতিক ও কৌশলগত স্বার্থে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্ব, ভারত, চীন, জাপান ও রাশিয়াসহ ক্ষমতাধর দেশগুলো বাংলাদেশকে পাশে রাখতে চায়। দেশের রাজনীতিকদের নির্বাচনী কূটনীতির দৌড়ঝাঁপ এবং বিভিন্ন দেশের নানা চাপ ও পাল্টাপাল্টি বাহাস বাংলাদেশের গুরুত্ব আরও বাড়িয়েছে। এবার স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা বার্তায় বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক এগিয়ে নেয়ার সুস্পষ্ট মনোভাব তুলে ধরেছেন, যা নজিরবিহীন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ইতিবাচক মনোভাবকে ধরে রাখাই হবে দূরদর্শী শেখ হাসিনার কূটনৈতিক কৌশল।
এ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম কালবেলাকে বলেন, বাংলাদেশ সরকার একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করে। এদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একজন দৃঢ় ব্যক্তিত্বের বিশ্বনেতা। জলবায়ুর পরিবর্তন, নিরাপদ অভিবাসন, আন্তর্জাতিক সংকট মোকাবিলা, বাংলাদেশে অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রা ও নারীর ক্ষমতায়নসহ নানা বিষয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর হচ্ছেন শেখ হাসিনা। করোনা মহামারির পরবর্তী সংকট মোকাবিলায় জাতিসংঘ মহাসচিব গঠিত গ্লোবাল ক্রাইসিস রেসপন্স গ্রুপের ৬ রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের একজন হচ্ছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। তাই স্বভাবতই তার নেতৃত্বের সরকার এদেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে বিদেশি হস্তক্ষেপ চায় না। বন্ধু ও বাণিজ্য সহযোগী হিসেবে বাংলাদেশ চায়, বিশ্ব সম্প্রদায় রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিশ্চিতে জোরালো ভূমিকা রাখবে, জলবায়ুর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন করবে, নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিত করবে এবং বাংলাদেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করতে সহযোগিতা করবে।
তিনি আরও বলেন, আগামী নির্বাচন ইস্যুতে কোনো দেশের সঙ্গে সরকারের দূরত্ব আছে বলে মনি করি না। সংবিধান অনুসারে এই সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে। সবার অংশগ্রহণে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে নির্বাচন কমিশন স্বাধীনভাবে কাজ করছে।
এদিকে, ভারতের সঙ্গে শেখ হাসিনার সরকারের সুসম্পর্ক দিনে দিনে গভীরতর হচ্ছে। জি-২০ সম্মেলনে দেশটির বাংলাদেশে আমন্ত্রণ বার্তা দেয়, গভীর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আজ মর্যাদার সহযোগিতার সম্পর্কে উন্নীত হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান স্বাধীনতার বার্তায় যুক্ত করেছেন। দুই শক্তিধর দেশ যুক্তরাষ্ট্র ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশলে ও চীন বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভে বাংলাদেশকে পাশে রাখতে মরিয়া। আঞ্চলিক শান্তি ও নিরাপত্তায় ভারত ও রাশিয়ার অগ্রাধিকারও বাংলাদেশ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়’ পররাষ্ট্র নীতিকে শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে সরকার কূটনীতিতে চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও ভারসাম্য রেখে এগিয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন দেশের স্বার্থের পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের স্বার্থ সমুন্নত রাখতে অর্থনৈতিক কূটনীতি জোরদার করেছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজের পরিচালক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক ড. ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, বর্তমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটের সময় প্রধানমন্ত্রী তার আসন্ন সফরগুলোতে অর্থনৈতিক কূটনীতিকে গুরুত্ব দেবেন। দীর্ঘদিন স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশের কারণে চীন, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র সবাই বাংলাদেশে বড় বিনিয়োগে আগ্রহ দেখাচ্ছে। নির্বাচনের পর যারাই সরকার গঠন করুক, দেশগুলো চাইবে যেন স্থিতিশীল ও বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ বজায় থাকুক। আর অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে বর্তমান সরকারের বিদেশি হস্তক্ষেপ স্বাগত না জানানোর নীতিটিও সবাই ওয়াকিবহাল হয়েছে। তাই দ্বিপক্ষীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের সঙ্গে বিভিন্ন দেশের সহযোগিতার সম্পর্কই এসব সফরে গুরুত্ব পাবে বলে ধারণা করছি।
- ১০০ কোটি টাকার তহবিল গঠন করবে সরকার
- সংকট উত্তরণের বাজেট
- বিমানে মন্ত্রী-সচিবদের প্রথম শ্রেণিতে বিদেশ ভ্রমণ স্থগিত
- পিপিপি’র পাইপলাইনে নতুন ১৩ মেগা প্রকল্প
- সরকারের পদক্ষেপে নিত্যপণ্যের দামের ঊর্ধ্বগতি রোধ হয়েছে
- জন্মনিবন্ধনের সই নিতে গিয়ে চেয়ারম্যানের কাছে ধর্ষণের শিকার
- আখাউড়ায় ইয়াবাসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
- ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৩০ কেজি গাঁজাসহ ৪ জন আটক
- চাঁদপুরে প্রবাসী স্ত্রীর মরদেহ রেখে পালালেন শাশুড়ি
- শাহরাস্তিতে কৃষক প্রশিক্ষণ সম্পন্ন
- শাহরাস্তিতে পানি মিশ্রিত ভেজাল দুধ বিক্রির অভিযান
- চাঁদপুরে প্রবাসী আয় এসেছে ৬৪২ কোটি ৮৪ লাখ টাকা
- ভিসা নীতি নিয়ে শিক্ষার্থীদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: শিক্ষামন্ত্রী
- চাঁদপুরে মেঘনা নদী থেকে বস্তাবন্দি গলিত মরদেহ উদ্ধার
- ৭ লাখ ৬১ হাজার কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা আজ
- চাঁদপুরে পানি উন্নয়ন বোর্ডের জায়গাতে মার্কেটের ভবন নির্মাণ
- দেবিদ্বারে পানিতে ডুবে দুই ভাইয়ের মৃত্যু
- প্যানেল স্পিকার হলেন কুমিল্লার প্রাণ গোপাল দত্ত ও আঞ্জুম সুলতানা
- দুর্বৃত্তরা কেটে ফেললো কৃষকের ৫ শতাধিক বেগুন গাছ!
- ২২ বছর পর দেবিদ্বার পৌরসভা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
- কুমিল্লায় আগুন নেভাতে গিয়ে আহত ৪ ফায়ার সার্ভিস কর্মী
- রাজগঞ্জে লি কুপারের শো রুমে আগুন
- সোনাগাজীতে ১১ দিনেও সহায়তা পাননি জেলেরা
- ফেনীর যুবদল-ছাত্রদলের ৩৫ কর্মীর আগাম জামিন
- ফেনীতে কাভার্ডভ্যানে পিকআপের ধাক্কা, স্বামী-স্ত্রীসহ নিহত ৩
- লক্ষ্মীপুরে স্বামী হত্যায় স্ত্রীর যাবজ্জীবন
- রামগঞ্জে ৫ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
- কুমিল্লায় অনলাইন প্রতারক চক্রের তিন সদস্য গ্রেফতার
- এমপি প্রাণ গোপালের বক্তব্য রেকর্ডে ‘নিষেধাজ্ঞা’
- সোনালু ফুলের সৌন্দর্যে বদলে গেছে মহাসড়ক
- আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে দেশের উন্নয়ন হয় - এমপি বাহার
- নোয়াখালীতে বিএনপির জনসমাবেশে সাংবাদিক লাঞ্চিত
- রং নম্বরে পরিচয়, দেখা করতে গিয়ে মাদরাসাছাত্রীর ‘সর্বনাশ’
- রাষ্ট্রপতির সহকারী একান্ত সচিব হলেন ফেনীর সাবেক এসপি জাহাঙ্গীর
- চাঁদপুর পৌর ১০ নং ওয়ার্ড যুবদলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
- সরকারের ৮৪ উন্নয়নের চিত্র প্রচার করছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা
- ফরিদগঞ্জে গৃহশিক্ষকের হাতে শিশু খুন : লক্ষ্য ছিলো মুক্তিপন আদায়
- আমাদের রাজনীতি এখনো হিংসামুক্ত হয়নি : ওবায়দুল কাদের
- ইমামকে মারধর করল হাসপাতালের মালিক, ভিডিও ভাইরাল
- কুমিল্লায় যুবলীগ নেতা হত্যা: কেন্দ্রীয় যুবলীগের নিন্দা ও প্রতিবাদ
- বোরকা পরে যুবলীগ নেতাকে হত্যার ঘটনায় মামলা
- নোমান-রাকিব হত্যায় অভিযুক্ত স্বেচ্ছাসেবক লীগের দুই নেতা বহিষ্কার
- খাদ্যে নেশাদ্রব্য মিশিয়ে বাবা-মেয়েকে অচেতন, মালামাল লুট
- বাইক নিয়ে ঘুরতে বেরিয়ে লাশ হয়ে ফিরলেন দুই বন্ধু
- এমপির পাশে দাঁড়ানোকে কেন্দ্র করে আ.লীগের দু’পক্ষের সংঘর্ষ
- যুবলীগ-ছাত্রলীগ নেতা হত্যায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার স্বীকারোক্তি
- নোয়াখালীতে আগুনে পুড়লো ১০ ঘর
- দর্শনীয় হয়ে উঠছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ‘শেখ হাসিনা সড়ক’
- নোয়াখালীতে ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ মোকাবিলায় প্রস্তুত ৪৬৩ আশ্রয়কেন্দ্র
- নোয়াখালীর সেই বিএনপি নেতা ঢাকায় আটক