ধানের ভাল মূল্য পাচ্ছে কৃষক
নোয়াখালী সমাচার
প্রকাশিত: ১২ মে ২০২০
বোরো ধানের বাম্পার ফলনে গোলা ভরার পাশাপাশি ভাল মূল্যও পাচ্ছে কৃষক। শুরু থেকে সরকারের নানা উদ্যোগে দেশের প্রধান ফসল বোরো নিয়ে অনেকটাই নিশ্চিন্ত মানুষ। করোনার কারণে সম্ভব্য খাদ্য সঙ্কটে এই উৎপাদন আশার আলো দেখিয়েছে। ইতোমধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার ধান কৃষক ঘরে তুলে ফেলেছে। বাকি যা রয়েছে ধান খুব বেশি প্রাকৃতিক বিপর্যয় না ঘটলে নিরাপদেই ঘরে উঠবে। কিছু এলাকা ছাড়া এবার প্রান্তিক কৃষকরা ধানের দামও পাচ্ছে গত বারের তুলনায় অনেক ভাল। ধান কাটায় যান্ত্রিক ব্যবহারে খরচও কম হয়েছে। তবে কিছু কিছু এলকায় ধান ক্রয়ে জটিলতায় মূল্য কিছুটা কম বলে জানা গেছে।
উত্তরবঙ্গসহ দেশের বেশিরভাগ এলাকায় এখনও পুরোপরি ধান বাজারে আসেনি। ধান উঠতে দেরি থাকলেও বোরো সংগ্রহের জন্য কৃষকের তালিকা ধরে লটারির কার্যক্রম চলছে। আগামী সপ্তাহ থেকে ধান সংগ্রহ কার্যক্রম পূর্ণোদমে শুরু হলে এইসব এলাকায়ও তখন আর মূল্য কম থাকবে না। এজন্য সরকারের পক্ষ থেকে কৃষকদের কিছুদিন ধৈর্য ধরার অনুরোধ জানানো হয়েছে। খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, আমরা ৬০ শতাংশ কৃষকের তালিকা হাতে পেয়েছি। এই তালিকা ধরে লটারির কার্যক্রম চলছে। চলতি সপ্তাহের মধ্যে বাকি তালিকা ধরে লটারির কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারব বলে আশাকরি। কিছু মিডিয়ায় ধানের মূল্য কম এমন সংবাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি বলেন, ধানের দাম কোথায় কম ? নওগাঁয় ভেজা ধান বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা মণ।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দেশের পূর্বাঞ্চলে বিশেষ করে হাওড় এলাকার ধানের দাম কিছুটা কম। সেখানে ৬০০ থেকে ৭৫০ টাকা মণ দরে ধান বিক্রি হচ্ছে। তাও গত বছরের তুলনায় বেশি। অন্যান্যবার দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে বড় ব্যবসায়ীরা হাওড় এলাকার আগাম বোরো ধান কিনতে যেতেন। এবার ফড়িয়ারা কম যাওয়ায় ধানের দাম অপেক্ষাকৃত কম। খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক সারওয়ার মাহমুদ জনকণ্ঠকে বলেন, আমাদের দেশে হাওড় এলকায় বোরো ধান সবার আগে ওঠে। এটি সাধারণত হাইব্রিড জাতের ধান। এই হাইব্রিড ধানের মানও অপেক্ষাকৃত খারাপ। চালটা মোটা হয়। বাজারে এর দাম কম। এছাড়া বোরো ধান সংগ্রহ করা যায় না। তাই কৃষকরা ধান ওঠার সঙ্গে সঙ্গে বেশি পরিমাণ ধান বিক্রি করে দেয়। এতে বাজারের ওপর ভিন্ন প্রভাব পড়ে। সরবরাহ বেড়ে গেলে দাম কমে যাবে এটাই স্বাভাবিক। অন্যান্যবার হাওড়ের আগাম এই বোরো ধান কিনতে দেশের বিভিন্ন এলাকার বড় বড় মিল মালিকরা যেতেন। এতে ধানের বাজার চাঙ্গা থাকে। এবার ট্রাক ভাড়া অনেক বেশি। এছাড়া অনেকেই ব্যাংক থেকে যেমন লোন নিতে পারেনি, তেমনি অনেকে ঝুঁকিও নিতে চাননি। সে কারণে এবার হাওড় এলাকায় ধানের দাম অপেক্ষাকৃত কম। বেশি মিলাররা কিনলে দাম বেড়ে যায়। বর্তমান পরিস্থিতিতে সবাই ধান কিনছে না। এই পরিস্থিতি থাকবে না। ধান বিক্রির জন্য তিনি কৃষকদের ধৈর্য ধরে কিছুদিন অপেক্ষা করার আহ্বান জানান।
চলতি বোরো মৌসুমে সারাদেশ থেকে আট লাখ মেট্রিক টন ধান কিনবে সরকার। প্রতি মণ ধানের দাম এক হাজার ৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। সে হিসেবে চলতি বোরো মৌসুমে সরকার প্রায় দুই হাজার ৮০ কোটি টাকার ধান কিনবে। সরকারের ধান কেনা কার্যক্রম ২৬ এপ্রিল থেকে শুরু হয়েছে। চলতি বছরের ৩১ আগস্ট পর্যন্ত চলার কথা। তবে অনেক জেলায় তালিকা ও লটারি জটিলতার কারণে এখনও শুরু করতে পারেনি ধান সংগ্রহ কার্যক্রম। সরকারের ধান সংগ্রহ কার্যক্রমে দেরির সুযোগ নিচ্ছেন ফড়িয়া ও চাতাল ব্যবসায়ীরা। টাকার জন্য সরকার ঘোষিত মূল্যের চেয়ে অনেক কম দামে ধান বিক্রি করতে হচ্ছে হাওড় এলাকার কৃষককে। এই এলাকার কৃষকরা এখন ধান বিক্রি করছেন ৬০০ থেকে ৭৫০ টাকা মণ দরে। পুরোদমে ধান ক্রয় শুরু হলে অবস্থার পরিবর্তন হবে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাজমানারা খানম জনকণ্ঠে বলেন, আমি চুয়াডাঙ্গা গোডাউন ভিজিট করেছি। তারা হয়ত আগামী সপ্তাহ থেকে ধান কেনা শুরু করবে। বরাবর আমাদের যে নীতিমালা আছে সে অনুযায়ী কাজ করছি। চেষ্টা করছি স্বচ্ছভাবে যেন কৃষক ধান দিতে পারেন এবং যেন মধ্যস্বত্বভোগী এটার ভেতরে আসতে না পারে। তিনি বলেন, করোনার প্রেক্ষাপটে গোডাউনে হয়ত কৃষকরা নাও আসতে চাইতে পারেন। এ জন্য স্থানীয় প্রশাসন, খাদ্য অধিদফতর ও কৃষি কর্মকর্তাদের মাধ্যমে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি সবার সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে তারা সব জেলা প্রশাসকের কাছে চিঠি দিয়েছেন। তালিকা বিষয়ে ড. নাজমানারা খানম আরও বলেন, আমি তো মনে করি এ তালিকাটা ধান কাটার আগেই দেয়া উচিত। কারণ তালিকা করার জন্য তো ধান পাকা পর্যন্ত অপেক্ষা করার দরকার নেই। ধান রোপণ করার পরেই তো তারা তালিকাটা করে ফেলতে পারেন। তিনি আরও বলেন, জেলা প্রশাসকদের বলে দেয়া হবে তালিকা পেতে যদি দেরি হয়, তাহলে আগে আসলে আগে কেনার ভিত্তিতে ধান কিনে ফেলবেন। তালিকার জন্য বসে থাকবেন না।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসিরুজ্জামান বলেন, কৃষকরা ৬০০ টাকা মণ যে ধান বিক্রি করছেন সেটি ভেজা ধান। ভেজা ধান যদি ৬০০ টাকা মণ হয় তাহলে সেটি শুকালে ৮০০ টাকা মণ হয়ে যাবে। সে দাম তো ঠিকই আছে আমার মতে। এখন তো কেবল ধান কাটছে আর বিক্রি করছে। তিনি বলছিলেন, কিশোরগঞ্জে তিনি নিজে দেখেছেন ৬০০ টাকা দর হচ্ছে হাইব্রিড ধানের। এটা একটু মোটা, তাই সব সময় দাম কম। কৃষকরাও জানেন যে এ ধানের দাম কম পাবেন, তাও তারা হাইব্রিড ধান চাষ করেন। ব্রি-২৯ জাতের ধান সম্ভবত ৬০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। ব্রি-২৮-এর দর ৭০০ টাকা মণ।
কৃষি সচিব বলেন, গত বছর আমরা ধান কিনেছি চার লাখ টন। এ বছর কিনছি আট লাখ টন। আমাদের রেট ২৬ টাকা কেজি। সে হিসাবে এক মণের দাম ১০৪০ টাকা হয়। সরকারী দাম তো কৃষকরা খোলাবাজারে পাবে না। সরকার তো সব ধান কিনতেও পারবে না। লটারির মাধ্যমে কৃষক নির্বাচিত করে ধান কেনা হচ্ছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্য অনুযায়ী, হাওড়ের ৭ জেলায় এবার বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৪ লাখ ৩৫ হাজার হেক্টর। তবে আবাদ হয়েছে লক্ষ্যমাত্রার চেয়েও ১০ হাজার হেক্টর বেশি জমিতে। আর এর মধ্যে ৪ লাখ ১৫ হাজার হেক্টর জমির ধান কাটা শেষ হয়েছে, যা মোট আবাদি জমির প্রায় ৯৩ শতাংশ। অন্যদিকে সারাদেশে এবার প্রায় ৪৮ লাখ হেক্টরের মতো জমিতে বোরোর আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৩০ শতাংশ জমির ধান কাটা শেষ হয়েছে। অধিদফতর আরও বলছে, এ বছর হেক্টরপ্রতি ধানের ফলন হয়েছে ৩ দশমিক ৯৭ টন। অন্য বছরগুলোতে সাধারণত হাওড়ে ধানের গড় ফলন ৩ দশমিক ৮৫ টন। সে হিসাবে হাওড়ে বোরো আবাদে বাম্পার ফলন পেয়েছেন কৃষকরা।
এ প্রসঙ্গে কৃষি সচিব নাসিরুজ্জামান বলেন, এবার হাওড়ে ধানের গড় ফলন ৪ টন ছাড়িয়ে যাবে বলে আমরা প্রত্যাশা করছি। ফলন ভাল হওয়ায় চাষীরা এবার খুবই খুশি। আর ধানের দামও ভাল পাওয়া যাচ্ছে। মৌসুমের শুরুতে ৭৮০ টাকা মণেও ধান বিক্রি হয়েছে। তখনই আমরা ভেবেছিলাম পুরোদমে ধান কাটা শুরু হলে হয়ত দাম এত বেশি থাকবে না। কারণ কাঁচা ধানের দাম সব সময় কম থাকে। আবার গভীর হাওড়ে বা দূরবর্তী হাওড়েও ধানের দাম কম থাকে। সেখানে ৬০০ টাকা মণে ভেজা ধান বিক্রি অস্বাভাবিক না।
ধানের ফলনে এবার হাওড়ের কৃষকরাও খুশি। মৌসুমের শুরুতে ধানের দাম নিয়েও তারা তৃপ্তি প্রকাশ করেছিলেন। তবে এখন তারা বলছেন, আগের চেয়ে ধানের দাম কমে গেছে। কেউ কেউ বলছেন, যে দামে ধান বিক্রি হচ্ছে তাতে আবাদে খুব একটা লাভ থাকবে না। আবার কয়েকজন কৃষক জানিয়েছেন, ধানের দাম কমে গেলেও এখনও তা অন্য বছরের চেয়ে বেশি রয়েছে।
কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম উপজেলার কৃষক ফরুক বলেন, ধান কাটা প্রায় শেষ পর্যায়ে। ফলন ভাল হয়েছে। দামও আছে মোটামুটি। এখন ভেজা ধান ৬০০ টাকা মণ দরে বিক্রি হচ্ছে। একই উপজেলার আরেক কৃষক রনি ভূঁইয়া বলেন, এখনও ধান কাটা শেষ হয়নি। ব্রি-২৯ ধান মাঠে রয়ে গেছে। শেষ মুহূর্তের ধান কাটতে গিয়ে শ্রমিক সঙ্কট দেখা দিয়েছে। কারণ এখন এলাকার শ্রমিকরা তাদের নিজেদের ধানও কাটছে। আর বাইরে থেকেও শ্রমিক আসছে না। তবে ধানের ফলন ভাল হয়েছে। বর্তমানে ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা মণ দরে ধান বিক্রি হচ্ছে। কারণ এলাকায় বাইরের বেপারিরা আসতে পারছে না। তাই ধানের দাম কম। ওই এলাকার আরেক কৃষক আবু সালেক বলেন, ধানের ফলন ভাল হয়েছে। তবে দাম কিছুটা কম।
নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজেলার কৃষক শফিকুল ইসলাম বলেন, ধান কাটা শেষ। এখন কাঁচা ধান শুকাচ্ছি। সব মিলিয়ে এবার ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। দামও বেশি রয়েছে। প্রথম দিকে ৭৫০ থেকে ৭৭০ টাকা মণে ধান বিক্রি হয়েছে। এখনও শুকনো ধান ৭০০ টাকা মণে বিক্রি হচ্ছে। আর ভেজা ধান ৬২০ টাকায়। সে হিসাবে ধানের দাম একটু কমে গেছে।
তিনি আরও বলেন, প্রথম দিকে বেপারি ও ধান বেশি থাকায় দাম বেশি ছিল। এখন ধানও কম, বেপারিও কম। তবে অন্য বছরের চেয়ে এবার ধানের দাম অনেক বেশি। অন্য বছর এ সময় ৫০০ টাকা মণেও ধান বিক্রি হয়েছে। এ বছর তো এখনও ৭০০ টাকা মণে ধান বিক্রি হচ্ছে।
সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলার কৃষক বিপ্লব রায় বলেন, ধানের ফলন ভাল হয়েছে। আমরা এখন ৬০০ টাকা মণে কাঁচা ধান বিক্রি করছি। অন্য এলাকার চেয়ে আমাদের এলাকায় ধানের দাম কম। যোগাযোগ ব্যবস্থা খারাপ থাকার কারণেই এখানে ধানের দাম কম। একই জেলার দিরাই উপজেলার কৃষক পাশা বলেন, হাওড়ে বোরো ধান কাটা এখন শেষ পর্যায়ে। ধানের ফলন অনেক ভাল হয়েছে। বৃষ্টি না থাকায় ধানের কোন ক্ষতি হয়নি। ধানের দামও ভাল আছে। ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা মণে কাঁচা ধান বিক্রি হচ্ছে।
- পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার
- বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে
- নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী
- দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ
- দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
- বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার
- দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ
- বাংলাদেশ-কুয়েত বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন
- প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কাতারের আমির
- বাংলাদেশ-কাতারের মধ্যে ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই
- মুহুরী নদীতে গোসলে নেমে নৌবাহিনী সদস্যের মৃত্যু
- পাটাতন-রেলিং ভাঙা, জরাজীর্ণ ব্রিজই ভরসা
- নোয়াখালীতে আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সদস্য গ্রেফতার
- নোয়াখালীতে সন্ধান পাওয়া নতুন গ্যাস কূপে খনন কাজ শুরু
- নোয়াখালীতে ধান কাটার মেশিনের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
- ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া
- মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর
- দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি
- ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত
- ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে
- চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস
- ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
- আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে
- আজ বার কাউন্সিলের নতুন ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী
- হামানকর্দ্দির কামাল গাজীকে আসামী করে সদর মডেল থানায় মামলা
- টিকটকে প্রেমের পর বিয়ে, ৩ বছরের মাথায় তরুণীর আত্মহত্যা
- লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে উপনির্বাচন : প্রতীক পেলেন প্রার্থীরা
- ২১ বছর ধরে ভেঙে পড়ে আছে সেতু, ভোগান্তিতে লক্ষাধিক মানুষ
- শিক্ষামন্ত্রীর উন্নয়নমূলক কাজের উদ্বোধন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা
- বাংলাদেশ-কুয়েত বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন
- নোয়াখালীতে আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের সদস্য গ্রেফতার
- মুহুরী নদীতে গোসলে নেমে নৌবাহিনী সদস্যের মৃত্যু
- ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া
- নোয়াখালীতে ধান কাটার মেশিনের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
- নোয়াখালীতে সন্ধান পাওয়া নতুন গ্যাস কূপে খনন কাজ শুরু
- দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ
- পাটাতন-রেলিং ভাঙা, জরাজীর্ণ ব্রিজই ভরসা
- বাংলাদেশ-কাতারের মধ্যে ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই
- প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কাতারের আমির
- বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার
- শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
- দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ
- নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী
- বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে
- দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
- পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার