ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
  • বৃহস্পতিবার ০২ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৮ ১৪৩১

  • || ২২ শাওয়াল ১৪৪৫

৬৫ মণ ভেজাল গুড়া মরিচ ধবংস

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৪ মে ২০২০  

মানবদেহের ক্ষতিকর রং, নিম্ন জাতের মরিচ ও ধানের কুড়া মিশিয়ে তৈরি ভেজাল মসলা তৈরির করার অপরাধে ফেনীতে ২টি কারখানা সীলগালা করেছে প্রশাসন। একই সাথে ৬৫ মণ ভেজাল মরিচ গুঁড়া জব্দ করে ধ্বংস করা হয়েছে।

শহরের তাকিয়া জেলা প্রশাসন ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের ভেজাল মসলা কারাখানাগুলোতে যৌথ অভিযান চালান। অভিযানে নেতৃত্ব দেন জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট এন এম আব্দুল্লাহ আল মামুন।

জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে ফেনীর তাকিয়া রোডে ১০-১২টি মসলা তৈরির কারখানা রয়েছে। এসব কারখানায় মসলা তৈরির নামে অসাধু ব্যবসায়ীরা হলুদ ও মরিচের গুড়ায় মানবদেহের ক্ষতিকর রং, নিম্নজাতের হলুদ, মরিচ ও ধানের কুড়া মিশিয়ে বাজারজাত করা আসছে। এ খবর পেয়ে অভিযান চালায় ভ্রাম্যমান।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ভেজাল পণ্য নামী-দামী কোম্পানীর মোড়কে ফেনীর বড় বাজার, উপজেলা ছোট-বড় হাট-বাজার ছাড়াও নোয়াখালী, রামগতি, চৌদ্দগ্রাম, করেরহাট, বারইয়ারহাটসহ বিভিন্ন স্থানের পাইকারদের মাধ্যমে বিক্রি করে আসছে। আরও জানা যায়, জহিরের শহরের আবু বক্কর সড়কে আরো একটি ভেজাল মসলা তৈরির কারখানা রয়েছে।

ভ্রাম্যমান আদালত সূত্র জানায়, মো. জহিরের মালিকীয় কারখানায় ভেজাল মরিচের গুড়া তৈরির সময় ২৪ বস্তা ও পার্শ্ববর্তী সততা ট্রেডার্সে রাখা ২৭ বস্তা জব্দ করা হয়। ভ্রাম্যমান আদালতের উপস্থিতি টের পেয়ে মো. জহির ও সততা ট্রেডার্সের মালিক বাসু চন্দ্র নাথ রনি পালিয়ে ছিটকে পড়ে। পরে তাদের খোঁজাখুঁজি করে আর পাওয়া যায়নি। অভিযান শেষে দুইটি প্রতিষ্ঠানে সীলগালা করে দেয়া হয় এবং ফেনী পৌরসভার সহযোগিতায় উদ্ধারকৃত ভেজাল মসলাজাত পণ্য ধ্বংস করে দেয়া হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ফেনীর সহকারী পরিচালক সোহেল চাকমা, ফেনী পৌরসভার স্যানেটারী ইন্সপেক্টর কৃষ্ণময় বণিকসহ পুলিশ সদস্যরা।

জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট এন এম আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, রমজান ও ঈদকে সামনে রেখে ভেজাল রোধে বাজার মনিটরিং করতে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কয়েকটি টিম কাজ করছে।