ব্রেকিং:
দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক
  • বৃহস্পতিবার ০২ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৮ ১৪৩১

  • || ২২ শাওয়াল ১৪৪৫

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক কর্মকর্তার ১০ বছর কারাদণ্ড

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯  

টাকা আত্মসাৎ মামলায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক সহকারী পরিচালক এস এম গিয়াস উদ্দিনকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। রোববার দুপুরে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০-এর বিচারক জয়নাল আবেদীন এ রায় ঘোষণা করেন। একইসঙ্গে ওই আসামিকে ৬৪ লাখ ৩৩ হাজার ৭০০ টাকা অর্থদণ্ডের আদেশ দেন।

এদিন, আসামির উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করা হয়। এরপর সাজা পরোয়ানা দিয়ে আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়। একই সঙ্গে এই মামলায় অন্য দুই আসামি মকবুল হোসেন ও মহিউদ্দিন মৃধার অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের বেকসুর খালাস দেন। এছাড়া মামলাটি চলার সময় একই বিভাগের সহকারী ব্যবস্থাপক আজিজুল হক এবং জনৈক নুরুল হুদা মারা যাওয়ায় তাদেরকে এ মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

আদালতে আসামির পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আবুল হোসেন।

আসামি এসএম জিয়াস উদ্দিন বাংলাদেশ ব্যাংকের সরকারী হিসাব শাখায় কর্মরত থেকে নিজ নামে একটি হিসাব খুলে প্রাইজবন্ডের পুরস্কারের নামে ভুয়া প্রেমেন্ট অর্ডারের মাধ্যমে ২৫ লাখ ২১ হাজার ৮শ টাকা, সাইদুর রহমান নামে জনতা ব্যাংকে হিসাব খুলে একইভাবে ১৫ লাখ ১১ হাজার ৬শ টাকা, আতাউর মাসুদ নামে হিসাব খুলে ৭ লাখ ৮৬ হাজার টাকা এবং আব্দুল ওয়াজেদ নামে হিসাব খুলে ৭ লাখ ৮৫ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন। এসব ভুয়া প্রেমেন্ট অর্ডারের নামে ১৯৯৬ সালের ৩ নভেম্বর থেকে ১৯৯৭ সালের ৫ মার্চ পর্যন্ত হস্তান্তর করে আত্মসাত করেন।

এসব অভিযোগে ১৯৯৭ সালের ২৫ মে রাজধানীর মতিঝিল থানায় ব্যাংলাদেশ ব্যাংকের সরকারী হিসাব শাখার যুগ্ম ব্যবস্থাপক জয়নাল আবেদীন একটি মামলা করেন।

মামলাটি তদন্তের পর ২০০৩ সালের ৫ জানুয়ারি সিআইডির তৎকালীন ইন্সপেক্টর মকবুল আহমেদ আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। মামলাটিতে ২০০৬ সালের ৯ নভেম্বর ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেন। পরবর্তীতে মামলাটি বিশেষ জজ আদালতে হস্তান্তর করা হয়। মামলাটির বিচারকালে আদালত বিভিন্ন সময়ে ৩৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ২৭ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।