ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
  • রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

দাড়ি কেটে ছদ্মবেশে ভারতে পালানোর চেষ্টা করছিলেন ধর্ষক সাইফুর

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২০  

এমসি কলেজের ছাত্রাবাসে স্বামীকে বেঁধে স্ত্রীকে ধর্ষণ ও অস্ত্র মামলার প্রধান আসামি সাইফুর রহমান আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাত থেকে গ্রেফতার এড়াতে মুখের দাড়ি কেটে ছদ্মবেশ ধারণ করেন। তবুও তার শেষ রক্ষা হয়নি।

রোববার ভোরে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক থানার সীমান্তবর্তী এলাকা খেয়াঘাট থেকে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতার সাইফুর রহমান লাগঞ্জের চান্দাইপাড়া গ্রামের তাহিদ মিয়ার ছেলে।

এদিকে, সাইফুর রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে মহানগর পুলিশের শাহপরাণ থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছে ছাতক থানা পুলিশ।

তদন্ত সংশ্লিষ্ট পুলিশের এক কর্মকর্তা জানান, সাইফুর গ্রেফতার এড়াতে তার মুখের দাড়ি কেটে ফেলেন। তিনি সীমান্ত পথ ব্যবহার করে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। গ্রেফতারের পর সাইফুর পুলিশের কাছে ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা দেন। প্রাথমিকভাবে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।

জানা গেছে, গত শুক্রবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় ওই স্বামী-স্ত্রী এমসি কলেজে বেড়াতে যান। এ সময় কলেজ ক্যাম্পাস থেকে ৫-৬ জন জোরপূর্বক কলেজের ছাত্রাবাসে নিয়ে যান দম্পতিকে। সেখানে একটি কক্ষে স্বামীকে আটকে রেখে ১৯ বছরের গৃহবধূকে ধর্ষণ করেন তারা।

এ ঘটনায় ছয়জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরো তিনজনকে আসামি করে শনিবার সকালে নগরীর শাহপরান থানায় মামলা করেছিলেন ভুক্তভোগী তরুণীর স্বামী।

 

ধর্ষণ ও অস্ত্র মামলার প্রধান আসামি সাইফুর গ্রেফতার

ধর্ষণ ও অস্ত্র মামলার প্রধান আসামি সাইফুর গ্রেফতার

মামলার আসামিরা হলেন- এম সাইফুর রহমান, মাহবুবুর রহমান রনি, তারেক, অর্জুন লঙ্কর, রবিউল ইসলাম ও মাহফুজুর রহমান। এদের মধ্যে তিনজন ওই কলেজের শিক্ষার্থী। এছাড়া আরো তিনজনকে অজ্ঞাত আসামি হিসেবে দেখানো হয়েছে।

ঘটনার পরই অভিযুক্তদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযানে নামে পুলিশ। শুক্রবার রাত ২টার দিকে পুলিশ অভিযুক্ত সাইফুরের কক্ষ থেকে একটি পাইপগান, চারটি রামদা, একটি ছুরি ও দুটি লোহার পাইপও উদ্ধার করে।

এ ঘটনায় অপর অভিযুক্ত অর্জুনকে হবিগঞ্জ থেকে গ্রেফতার করা হয়। এই দুইজন বাদে বাকি অপরাধীরা শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত পলাতক রয়েছেন।