ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
  • সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

প্রাণের অলটাইম বনে জীবন্ত সাপ, ক্রেতা হলেন অজ্ঞান!

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৫ জুলাই ২০১৯  

এবার প্রাণের অলটাইম চকো ভেনিলা বনের ভেতর জীবন্ত সাপ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় এক ক্রেতা বন খেতে গিয়ে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।
গেল শুক্রবার বিকেলে হবিগঞ্জ শহরের বাইপাস সড়কে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরপরই ক্রেতাদের মধ্যে আতংক ছড়িয়ে পড়ে। ক্ষুদ্ধ সাধারণ ক্রেতারা প্রাণের প্রতি অসন্তোষ প্রকাশ করেন।

হবিগঞ্জ শহরের মাহমুদাবাদ এলাকার বাসিন্দা ও বাইপাস সড়কে ব্যবসা করেন সৈয়দ ফরিদ মিয়া। তার কাছে একটি ভিডিও ক্লিপ রয়েছে। 

সরেজমিনে দেখা যায়, প্রাণের অলটাইম চকো ভেনিলা বনের ভেতর থেকে একটি ছোট বিষাক্ত সাপ বেড়িয়ে আসছে। এমন দৃশ্য দেখে উপস্থিত অনেকেই আতঙ্কিত হয়ে উঠেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সাপের ছোবল খেলে ফরিদ মিয়ার মৃত্যুও হতে পারতো। খাবারের মত এমন স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে প্রাণ কর্তৃপক্ষের এমন উদাসীনতা বেমানান। এ সময় তারা প্রাণের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান।

ভুক্তভোগী ফরিদ মিয়া জানান, শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শহরের বাইপাস সড়কের জামাল মিয়ার পঙ্খিরাজ স্টোর থেকে দুটি বন কেনেন। ওই দোকানে বসেই তিনি ও তার অপর এক বন্ধু মিলে বনগুলো খাওয়া শুরু করেন।

এ সময় ফরিদ মিয়া বনে কামড়ের সঙ্গে দেখতে পান, এর ভেতর থেকে সাপ প্রজাতির একটি বিষাক্ত প্রাণী বেরিয়ে আসছে। সঙ্গে সঙ্গে বমি করে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন ফরিদ মিয়া। 

তাৎক্ষণিক স্থানীয় লোকজন ফরিদ মিয়াকে উদ্ধার করে হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। ফরিদ মিয়া আরো জানান, বর্তমানে তার কাছে সাপসহ বনটি সংরক্ষিত আছে।

এ ব্যাপারে শহরের স্থানীয় ডিলার শ্রীনিবাস দাসের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। তার মুঠোফোনে অনেকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি কোনো সাড়া দেননি।

তবে প্রাণের ব্যবস্থাপক জিয়াউল হকের সঙ্গে ওই দিন রাতে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে জানাবো। পরে তার সঙ্গে আবারো যোগাযোগের চেষ্টা করলে তিনিও ফোন ধরেননি।