ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
  • রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

বাংলায় কথা বলা রোবট আবিষ্কার করলো বরিশালের স্কুলছাত্র

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২৫ নভেম্বর ২০১৯  

বরিশালের আগৈলঝাড়ায় শুভ কর্মকার নামে এক স্কুলছাত্র আবিষ্কার করলো রোবট। রবিন নামের অত্যাধুনিক এই রোবট বাংলা ও ইংরেজি দুই ভাষাতেই কথা বলতে পারে। শুধু তাই নয়, রবিন বলতে পারে তার আবিষ্কারক ক্ষুদে বিজ্ঞানীর নামও। 

এছাড়া রোবটটি তার দেশ, প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতির নামসহ যে কোনো প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে অকপটে। এমনকি আশপাশে আগুন লাগলে সে খবরও দিতে পারবে ফায়ার সার্ভিসে। আর এই অত্যাধুনিক রোবটটির আবিষ্কারক বরিশালের আগৈলঝড়া উপজেলার গৈলা কালুপাড়া গ্রামের শুভ কর্মকার।

এই ক্ষুদে বিজ্ঞানীর বাবা সন্তোষ কর্মকার এবং মা দীপ্তি কর্মকার। দুই ভাই-বোনের মধ্যে শুভ বড়। সে সরকারি গৈলা মডেল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র।

ছোট বেলা থেকেই শুভ বিজ্ঞান মেলায় অংশগ্রহণ করতো। শুধু অংশই নিতো তা নয়, অনেক সময় সেসব প্রতিযোগিতায় পুরস্কারও জিতে নিতো। আর এসব কাজে থাকতে থাকতে এক সময় তার মনে হলো, অন্য অনেকের মতো সেও একটা রোবট বানাতে পারে। তবে তার রোবট হবে গতানুগতিক রোবট থেকে একটু আলাদা। 

আর সে লক্ষ্য নিয়েই ২০১৮ সালের মে মাসে রোবট তৈরির কাজ শুরু করে, যা প্রাথমিকভাবে শেষ করে চলতি বছরের জানুয়ারিতে। রোবটের নাম রাখা হয় রবিন। আমেরিকার একটি কার্টুন শোর সুপার হিরোর নামানুসারে এই নাম দেয়া হয়। এরপর থেকেই রবিনের পরিচিতি চারদিকে ছড়িয়ে পড়তে থাকে।

রবিনের আবিষ্কারের ব্যাপারে শুভ কর্মকার বলে, ইন্টারনেট থেকে বিভিন্ন তথ্য নিয়ে এবং ইউটিউব থেকে বিভিন্ন ভিডিও দেখেই রোবটটি তৈরি করেছি। একে আরো উন্নত করতে এখন কাজ করছি।

বর্তমানে তার দৃষ্টিশক্তি নেই, আগামীতে সে সবাইকে দেখতে পারবে। সেই সঙ্গে কারো সঙ্গে একবার পরিচয় হলে তাকে পরবর্তীতে দেখলে চিনতে পারবে এবং বিভিন্ন সমস্যা নিজে দেখে সমাধান করতে পারবে। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো, আমার এই রোবট অনেক কিছু নিজে নিজেই শিখতে পারে। এর জন্য কোনো কোডিংয়ের প্রয়োজন হয় না অর্থাৎ কিছুটা সেল্ফ লার্নিং আয়ত্ত করে নিয়েছে।