ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
  • সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

নাসার ফুটেজে ধরা পড়ল অদ্ভুত মহাকাশযান, চিন্তিত বিজ্ঞানীরা

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৪ আগস্ট ২০১৯  

নাসার ফুটেজে ধরা পড়ল অদ্ভুত বিশালাকার এক মহাকাশযানের। যেটি থেকে বের হচ্ছে লাল আলো। ইন্টারন্যাশানাল স্পেস স্টেশনে ধরা পড়েছে সেই ছবি।লাল আলোয় ছেয়ে গেছে আকাশ। কিন্তু সেটি কি আদৌ এলিয়েনদের অস্তিত্ব বোঝাচ্ছে নাকি এর পেছনে রয়েছে অন্য কোনো রহস্য৷ সেটি নিয়ে চুলছেড়া গবেষণা চালাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। মহাকাশে থাকা পাঁচটি স্পেস এজেন্সির দিকে নিশানা করে সেই আলো বেরোচ্ছে।

ইউএফও হান্টার ইউটিউবে সেই ভিডিওটি আপলোড করেছে। মুহূর্তের মধ্যে সেই ভিডিওটি ভাইরাল হয়ে গেছে সোশ্যাল সাইটে।নাসার এক বিজ্ঞানী জানিয়েছেন, এই আলোর গতিবিধিটির মধ্যেই রহস্য লুকিয়ে রয়েছে। গাঢ় লাল রংয়ের আলো বেরিয়ে আসছে সেই মাদারশিপ থেকে আর সেই আলো গিয়ে পড়ছে নাসার স্পেস স্টেশনের ওপরে।

কোথা থেকে এই আলো বেরিয়ে আসছে সেই নিয়ে বিজ্ঞানীদের মনে রহস্য দানা বেঁধেছে। এমনকি এই আলোর ধরণ ধারণ আরো বেশি চিন্তায় ফেলেছে বিজ্ঞানীদের।

নাসার কোনো কোনো বিজ্ঞানী দাবি করেন, এটি কোনো অস্ত্র হতে পারে৷ পৃথিবীকে ধ্বংস করতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন বিজ্ঞানীরা। আবার কেউ কেউ ডেটা ট্রান্সফার মেশিন হিসেবেও ভেবেছিলেন এই মাদারশিপটিকে।