ব্রেকিং:
রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি
  • রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২১ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে বাদী ও স্বাক্ষী

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৪ নভেম্বর ২০২০  

রামগঞ্জে মামলার বাদী মোঃ আলম এবং স্বাক্ষী আবু মুছা সুমন নামের দুই ভাই প্রানের ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। ১০নভেম্বর রামগঞ্জ থানায় মামলা দায়েরের পর থেকে হামলাকারী বড়ভাই প্রকাশ্যে ছোটভাই আলম ও আবু মুছা সুমনকে হত্যার ভয় দেখিয়ে হুমকী-ধমকী অব্যাহত রাখায় উল্টো বাদী ও স্বাক্ষী বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র পালিয়ে বেড়াচ্ছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার জয়দেবপুর গ্রামের কালা মিঝি বাড়িতে। এদিকে থানায় মামলা দায়েরের ৩দিন পরও আসামী কামাল গ্রেফতার না হওয়ায় বাদী ও তার পরিবারের লোকজন নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছেন বলে বাদী অভিযোগ করেছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার জয়দবেপুর কালা মিঝি বাড়ির মৃত কালা মিয়ার ছেলেদের দুই ভাইয়ের ৫/৬ বছরের ছোট বাচ্চাদের মধ্যে হাতাহাতি মারামারির ঘটনা ঘটে। এরই সূত্র ধরে ওই তুচ্ছঘটনাকে কেন্দ্র করে সোমবার সকালে তর্কবির্তকের এক পর্যায়ে বড় ভাই কামাল হোসেন গরু জবাইয়ের ছুরি দিয়ে ছোট ভাই আবু মুছা সুমনকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে। এসময় ব্যাপক রক্তক্ষনের পর আবু মুছা সুমন মাটিতে লুটিয়ে পড়লে আহতবস্থায় বাড়ির লোকজন তাকে উদ্ধার করে রামগঞ্জ সরকারী হাসপাতালে ভর্তি করেন। হাসপাতালে ভর্তি থাকা অবস্থায় হামলাকারী কামাল ভাড়াটিয়া লোকজন নিয়ে হাসপাতালে উপস্থিত হলে কৌশলে আবু মুছা সুমন পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। বর্তমানে সুমন পালিয়ে অন্যত্র চিকিৎসাসেবা নিচ্ছেন। এবিষয়ে হামলাকারী কামাল হোসেনের সাথে বারবার যোগাযোগ করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রামগঞ্জ থানার এসআই আবদুল হান্নান জানান, মামলা এফআইয়ের পর থেকে আসামী কামাল পলাতক রয়েছে। তবে কামালকে গ্রেফতারের ব্যাপারে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।