ব্রেকিং:
কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত
  • শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২১ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

আন্দোলন নামতে অনীহা বিএনপির, চটেছেন তারেক রহমান

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৭ জানুয়ারি ২০২১  

দীর্ঘ ১৪ বছর ধরে নিষ্ক্রিয় অবস্থায় রয়েছে বিএনপি। আন্দোলন তো দূরের কথা, ঘর থেকে খুব একটা বের হতে দেখা যায়নি বিএনপি নেতাদের। এমনকি গুলশান বাসায় বসে থাকা বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে অবমুক্ত করতেও রাজপথে নামতে সায় নেই দলের অধিকাংশ নেতার। বিষয়টি আঁচ করতে পেরে সিনিয়র নেতাদের ওপর চটেছেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, ১৩ই জানুয়ারি বিএনপির জুম মিটিংয়ে, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের মহাসচিবসহ কয়েক সিনিয়র নেতার কাছে ক্ষুব্ধকণ্ঠে জানতে চান – কেন খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য রাজপথের আন্দোলন শুরু করা যাচ্ছে না? তখন তারা তারেক রহমানকে জানান, দলের বিশাল নির্বাহী কমিটির অধিকাংশ নেতাই রাজপথের আন্দোলনে সায় দিচ্ছেন না। এমনকি দলের স্বাভাবিক কর্মসূচিতেও তারা আসতে চান না। আর নেতারা যদি আন্দোলনে সায় না দেন তাহলে কর্মীদের কীভাবে মাঠে নামানো যাবে? নেতাদের এমন কথা শুনে খানিটা চিন্তিত হয়ে পড়ে তারপরও তারেক রহমান যত দ্রুত সম্ভব খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য আন্দোলন শুরু করার তাগিদ দেন।

আন্দোলনের বিষয়ে তারেক রহমানের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়ার পরও দলের বিভিন্ন স্তরের নেতার সঙ্গে রাজপথের আন্দোলন কর্মসূচি শুরুর বিষয়ে আশানুরূপ সাড়া পাওয়া যায়নি। ১৫ই জানুয়ারি বিএনপি কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, খালেদা জিয়াকে আন্দোলনের মাধ্যমে মুক্ত করতে না পারা আমাদের দুর্ভাগ্য। কারণ, আমরা তার মুক্তির জন্য এখন পর্যন্ত কিছুই করতে পারিনি।

তবে মির্জা ফখরুলের বক্তব্যকে হাস্যকর বলে আখ্যায়িত করে তারেকপন্থী নেতা রুহুল কবির রিজভী বলেন, দুর্ভাগ্যের কথা বলে কখনো জনসমর্থন পাওয়া যায় না। বরং দুর্ভাগ্যের কথা বলে তিনি লোক হাসাচ্ছেন। এমন প্রেক্ষাপটে মির্জা ফখরুলের উচিত চুপ করে থাকা।

এদিকে, মির্জা ফখরুলের মতো রাজপথে অনাগ্রহ গয়েশ্বর চন্দ্র রায়ের বক্তব্যেও প্রকাশ পেয়েছে, দলের নেতাদের রাজপথের আন্দোলনে অংশ নেয়ার আগ্রহ নেই। দলের নেতাদের মধ্যে অনেকেরই আন্দোলনে সায় না থাকায় খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য দল থেকে আন্দোলন কর্মসূচি নাও হতে পারে।