ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
  • সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

নোয়াখালীতে ফণীর আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত ৪৮ পরিবারকে নতুন ঘর প্রদান

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৬ জুন ২০১৯  

নোয়াখালী সদর, সুবর্ণচর ও কোম্পানীগঞ্জে ঘূর্ণিঝড় ফণীর আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত সদর উপজেলার ধর্মপুর ইউনিয়নে ৪৮ পরিবারকে নতুন ঘর তৈরি করে দিয়েছে সরকার।  ঘূর্ণিঝড়ে এ উপজেলায় ৩৫৬টি পরিবারের ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বুধবার (৬ জুন) দুপুরে নোয়াখালী-৪ (সদর ও সুবর্ণচর) আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরী ক্ষতিগ্রস্তদের ঘরগুলো বুঝিয়ে দেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন– নোয়াখালীর জেলা প্রসাশক তন্ময় দাস, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক একেএম সামছুদ্দিন জেহান, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আরিফুল ইসলাম সরদার ও ধর্মপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সিদ্দিকুর রহমান সাবু প্রমুখ।
এ সময় একরামুল করিম চৌধুরী বলেন, ‘সম্প্রতি ঘূর্ণিঝড় ফণীর আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে ঘর করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি আমরা দিয়েছিলাম এবং আমরা তা রেখেছি। তারা মানসম্মত নতুন ঘর পেয়েছে। এছাড়া সরকারের পক্ষ থেকে অন্যান্য সব সুবিধা ক্ষতিগ্রস্তদের দেওয়া হবে।’
জেলা প্রশাসক তন্ময় দাস বলেন, আজ সদর উপজেলার ধর্মপুর ইউনিয়নে ৪৮ পরিবারকে নতুন ঘর বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। আগামী ২০ জুনের মধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত বাকি পরিবারকে ঘরগুলো বুঝিয়ে দেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, গত ৩ মে রাতে ঘূর্ণিঝড় ‘ফণি’র আঘাতে নোয়াখালীর সদর, সুবর্ণচর ও কোম্পানীগঞ্জে ৩৫৬ টি পরিবারের ঘর সম্পূর্ণরুপে বিধ্বস্ত হয়। এর মধ্যে সদরে ১২১, সুবর্ণচরে ২২৮ এবং কোম্পানীগঞ্জে ১৭ টি ঘর বিধ্বস্ত হয়। এরপর ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলোর ঘর নির্মাণের দায়িত্ব নেয় সরকার।