ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
  • রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

৬২০ টাকা বিনিয়োগে কোটিপতি

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২৯ এপ্রিল ২০১৯  

টার্কি মুরগির খামার করে স্বাবলম্বী হয়েছেন নোয়াখালী সদরের বিনোদপুরের আবদুল বাকের মাসুদ। যুব উন্নয়নের ৬২০ টাকা ভাতা দিয়ে ১২টি বাচ্চা কিনে খামার শুরু করেন তিনি। এখন তার খামারে রয়েছে কোটি টাকার মুরগি।
জিরো থেকে শুরু করা আব্দুল বাকের মাসুদ এখন বিনোদপুরের হাজারো বেকার যুবকের হিরো। তাকে দেখে টার্কির খামার করতে উৎসাহিত হয়েছেন অনেকেই।

১৯৯৪ সালে অ্যাকাউন্টিংয়ে মাস্টার্স করেন আব্দুল বাকের। এরপর চাকরির জন্য না ঘুরে যুব উন্নয়ন কেন্দ্রে প্রশিক্ষণ নেন। সেই প্রশিক্ষণ ভাতার ৬২০ টাকা দিয়েই শুরু হয় তার স্বপ্নযাত্রা। ২৫ বছরের অক্লান্ত পরিশ্রমে পেয়েছেন সাফল্যের দেখা।
আবদুল বাকের মাসুদ বলেন, টার্কির উৎপাদন খরচ কম, লাভ বেশি। তাছাড়া টার্কির চাহিদাও বেশি। প্রতি জোড়া টার্কির বাচ্চা সাড়ে তিন হাজার টাকা, প্রাপ্তবয়স্ক মুরগি ১৮-২০ হাজার টাকায় বিক্রি করেছি। খামার থেকে সব খরচ বাদ দিয়ে মাসে ৮০-৯০ হাজার টাকা আয় হয়। 

সফল এ খামারি বলেন, মা-বোনের উৎসাহ ও সহায়তায় বাণিজ্যিকভাবে টার্কির খামার করেছি। আমাকে দেখে অনেক বেকার যুবক খামার করার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। 

জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ননী গোপাল বর্মণ বলেন, টার্কির খামারে লাভ বেশি হওয়ায় অনেকেই এ ব্যবসায় ঝুঁকছেন। দিন দিন এর উৎপাদনও বাড়ছে। টার্কির রোগ-বালাইয়ের ঝুঁকি কম, পুষ্টিগুণ বেশি। তাই বাজারে এর চাহিদাও ব্যাপক। প্রাণিসম্পদ অধিদফতর জেলার টার্কি খামারগুলো তদারকি করছে। খামারিদের পর্যাপ্ত পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে।