ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
  • রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

৬৭ হাজারে বিক্রি হলো দুটি ৪৫ মণের শাপলা পাতা মাছ

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১২ অক্টোবর ২০২৩  

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার চেয়ারম্যান ঘাটে ৪৫ মণ ওজনের দুটি শাপলা পাতা মাছ ৬৭ হাজার টাকায় বিক্রি হয়েছে। এ সময় স্থানীয় উৎসুক জনতা মাছ দুটি এক নজর দেখতে ভিড় জমান।

 

বুধবার (১১ অক্টোবর) বিকেলে মাছ দুটি উপজেলার হরণী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ঘাটের মৎস্য আড়তে বিক্রি করা হয়।

জানা যায়, বাশার মাঝি বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গেলে তার জালে ৩০ মণ ও ১৫ মণ ওজনের দুটি শাপলা পাতা মাছ ধরা পড়ে। বুধবার (১১ অক্টোবর) বিকেলে মাছটি চেয়ারম্যান ঘাটের মৎস্য আড়তে বিক্রি করার জন্য নিয়ে আসে। এ সময় নিলামে নাহিদ ব্যাপারি ৬৭ হাজার টাকা দিয়ে মাছটি কিনে নেন। মাছটিকে এক নজর দেখতে ভিড় জমান স্থানীয় উৎসুক জনতা।

স্থানীয় বাসিন্দা মিরাজ উদ্দিন ঢাকা পোস্টকে বলেন, মাছ দুটির আকার এত বড় হওয়ায় মানুষ দেখতে ভিড় জমিয়েছে। নিলামে ৬৭ হাজার টাকা দাম উঠেছে।

dhakapost

বাশার মাঝি ঢাকা পোস্টকে বলেন, সাগরে মাছ ধরতে গেলে মাঝে মাঝে কিছু শাপলা পাতা মাছ পাওয়া যায়। তবে এত বড় মাছ আমার জালে এই প্রথম এক সঙ্গে দুইটা ধরা পড়ল। আমি চেয়ারম্যান ঘাটের নাহিদ ব্যাপারির কাছে ৬৭ হাজার টাকায় মাছটি বিক্রি করেছি।

হাতিয়া উপজেলা মৎস্যজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. ইসমাইল হোসেন ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, বাশার মাঝির ৩০ মণের শাপলা পাতা মাছের ৩৮ হাজার ৫০০ টাকায় এবং ১৫ মণ ওজনের শাপলা পাতা মাছটি ২৮ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি করেছে। মাছ দুইটা নাহিদ ব্যাপারি ক্রয় করেন।

জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন ঢাকা পোস্টকে বলেন, বিরল প্রজাতির এই সামুদ্রিক মাছটিকে স্থানীয়ভাবে হাউস মাছ বলা হলেও এর আসল নাম রে ফিন ফিস বা স্টিং ফিস। তবে এটি শাপলা পাতা মাছ নামেই পরিচিত। সমুদ্রে মাছটি পাওয়া যায়। বাজারে মাছটির চাহিদা রয়েছে। চট্রগ্রাম ও তার আশপাশে মাছটি বেশি পাওয়া গেলেও আমাদের নোয়াখালীর এদিকে কম পাওয়া যায়।