ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
  • রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

চাঞ্চল্যকর রিকশা চালক হত‍্যার আসামী মোহন গ্রেপ্তার

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২৬ জুলাই ২০২০  

নোয়াখালী জেলার চাটখিল পৌরসভার সুন্দরপুর এলাকা থেকে চাঞ্চল্যকর রিকশা চালক আব্দুস সাত্তার হত্যা মামলার অন্যতম আসামি মো. মোহনকে (২৩) গ্রেফতার করেছে চাটখিল থানা পুলিশ। বুধবার ভোররাতে চাটখিল থানা পুলিশের একটি বিশেষ টিম অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে। মোহন চাটখিল পৌরসভার সুন্দরপুর এলাকার হুমায়ুন কবিরের ছেলে।

এ বিষয়ে চাটখিল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম আলোকিত চাটখিল পত্রিকাকে জানান, গত ২১ জুলাই রাত ৯টার সময় আমার মোবাইলে কল আসে চাটখিল পৌরসভার ইউসুফ আলী তফাদার বাড়ির সামনে একটি অজ্ঞাতনামা লাশ পড়ে আছে। সংবাদপ্রাপ্তির সাথে সাথে আমি একটা টিম নিয়ে ঘটনাস্থলে যাই। ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে আমরা ধারণা করি ভিকটিম একজন রিকশা চালক। ঘটনাস্থল থেকে রিকশা, ছেড়া শার্টের টুকরা ও মেয়েদের ওড়না জব্দ করি। ভিকটিমের টাকাও তার নিকট আছে। বারবার প্রশ্ন জাগে, তাহলে এই নিরীহ চালককে কে হত্যা করবে? কার সাথে শত্রুতা ছিল? তাহলে কি মেয়েলি কোন সমস্যা নাকি ছিনতাই? হত্যাকান্ড নিয়ে নোয়াখালী মাননীয় পুলিশ সুপার আলমগীর হোসেন মহোদয়ের সাথে আলোচনা করি, তিনি পরামর্শ দেন যে হত্যাকারী ঐ এলাকার কেউ হবে। মাননীয় পুলিশ সুপার মহোদয়ের পরামর্শক্রমে সে রাতেই চলে নির্ঘুম তদন্ত। ভোর বেলায় আমরা জানতে পারি ওড়না ও শার্ট পরে এক বখাটে ঘটনাস্থলের পাশে এক চায়ের দোকানে ঘটনার দিন সন্ধ্যায় অপর একজনসহ চা পান করেছে। উক্ত সংবাদের সূত্র ধরে ঘটনাস্থলের পাশের বাড়ি থেকে মোহনকে ভোরে গ্রেফতার করি। গ্রেফতারের পর মোহন হত্যাকান্ডে নিজের সম্পৃক্ততা স্বীকার করে ঘটনার বর্ণনা দেন। বিজ্ঞ আদালতে ১৬৪ ধারার জবানবন্দি প্রদান করে। এভাবে আমরা একটি ক্লুলেস মামলার রহস্য ২৪ ঘন্টার মধ্যে উদঘাটন করতে সক্ষম হই।