ব্রেকিং:
কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত
  • শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২০ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বিয়ের কার্ডই বলে দেবে, দম্পতি সুখী হবে কি-না!

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২৮ জানুয়ারি ২০২০  

যেহেতু এখন শীতকাল, তাই বিয়ের ধুম পড়েছে চারপাশেই। তাইতো চাহিদা বাড়ছে বিয়ের কার্ডেরও। কারণ বিয়েতে সবাইকে আমন্ত্রণ জানাতে সব থেকে বেশি প্রয়োজন হচ্ছে কার্ডের।
তবে বিয়ের কার্ড বানানোর আগে অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে জরুরি কিছু বিষয়। কারণ জ্যোতিষী ও বাস্তুবিদরা বলছেন, এই বিয়ের কার্ডের মধ্যেও দম্পতির সুখ-দুঃখের ব্যাপার জড়িত আছে। কার্ডই বলে দেবে, দম্পতি সুখী হবে কি-না। আসুন জেনে নেই সেই বিষয়গুলো-

 
কার্ডের আকৃতি
এখন বিয়ের কার্ডেও আধুনিকতার ছোঁয়া দেখা যায়। ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ, লম্বা, গোলাকার ইত্যাদি নানা আকৃতির কার্ড এখন তৈরি করা হয়।। তবে জ্যোতিষী ও বাস্তুবিদরা এটি করতে নিষেধ করছেন। বরং প্রথম থেকে যে আয়তাকার কার্ড তৈরি হতো, সেটাই মেনে চলা সঠিক। কারণ অন্য আকৃতি নব দম্পতির জীবনে জটিলতা আনতে পারে। বিশেষভাবে ত্রিভুজ আকারের কার্ড করতে একেবারেই নিষেধ করেছেন।

বর-কনের ছবি
এখন ডিজিটাল কার্ডও তৈরির করা হয়। অর্থাৎ কার্ডে ডিজিটালি ডিজাইন করা হয়। আর সেখানে থাকে বর-কনের প্রি ওয়েডিং শুটের কিছু ছবি। এটা করতেও নিষেধ করা হয়। একসময় প্রচলন ছিল, বিয়ে ঠিক হয়ে গেলে মেয়েকে আর বাড়ি থেকে বের হতে দেয়া যাবে না। সে সূত্র ধরেই ছবি দিতে নিষেধ করা হয়। এতে মন্দ লোকের কুনজর পড়তে পারে বর-কনের ওপর।

বিয়ের কার্ড 
বিয়ের কার্ড

কার্ডের রঙ
বিয়ের কার্ড সাধারণত সোনালি এবং লাল রঙের বানানোই ভালো। কার্ডটি যেন কোনোভাবেই ধূসর রঙের না হয়। বিশেষ করে কালো ও ছাই রঙ একেবারেই ঠিক নয়। কারণ এ রঙ পরবর্তীতে বৈবাহিক জীবনে সমস্যার সৃষ্টি করবে। বিয়ের কার্ডের ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো যেকোনো উজ্জ্বল ও ঘন রঙ। এক্ষেত্রে লাল, নীল, বেগুনি রঙ বেছে নিতে পারেন।

হিন্দুধর্মীয় ছবি
হিন্দু ধর্মের অনেকেই বিয়ের কার্ডে দেবতার ছবি দেন। এক্ষেত্রে গণেশের ছবি দেয়া খুব ভালো। কিন্তু নৃত্যরত গণেশের ছবি শুভ নয়। তবে রাধা-কৃষ্ণ, নৃত্যরত শিব ও নটরাজের ছবি দেয়া যাবে না। কারণ রাধা-কৃষ্ণের কোনোদিন মিলন হয়নি। আর নৃত্যরত শিব ও নটরাজের ছবি তাদের রাগান্বিত রূপ। তাই এগুলো এড়িয়ে চলাই ভালো।

সুগন্ধি কাগজ
বিয়ের কার্ডে চন্দন, গোলাপ ও জুঁইয়ের সুগন্ধ মাখা কাগজ ব্যবহার করতে পারেন। এ ফুলের গন্ধ সব রকমের অশুভ শক্তি বিনাশ করে। অতিথির কাছেও তা গ্রহণযোগ্য বলে বিবেচিত হবে।