ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
  • সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

অবিশ্বাস্য, ১৩৩ গ্রামে জন্মায় না কন্যাসন্তান!

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২১ জুলাই ২০১৯  

পরিসংখ্যান দেখে জেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগের চোখ কপালে ওঠার উপক্রম। ভারতের দুন্ডা, ভাটওয়ারি ও নওগাঁও, উত্তরকাশীর এই তিন ব্লকের আওতায় রয়েছে ১৩৩ টি গ্রাম। সরকারি তথ্য বলছে, গত তিন মাসে এখানে ২১৬ শিশুর জন্ম হয়েছে। কিন্তু, এই নবজাতকদের মধ্যে একটিও কন্যাসন্তান নেই। 
এটা কাকতলীয় নাকি প্রশাসনের নজর এড়িয়ে গোপনে নষ্ট করা হচ্ছে কন্যাভ্রূণ? এটাই এখন সরকারি কর্তাদের কাছে বড় প্রশ্ন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী 'বেটি বাঁচাও, বেটি পড়াও' স্লোগানের উল্টা স্রোতে কি হাঁটছে উত্তরকাশী? 

উত্তরাখণ্ড স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, দুন্ডা ব্লকের ২৭ গ্রামে ৫১ শিশুর জন্ম হয়েছে। সবক'টিই ছেলে। ভাটওয়ারি ব্লকেও দেখা যাচ্ছে, ৪৯ নবজাতকের মধ্যে কোনও কন্যাসন্তান নেই। নওগাঁও ব্লকের ক্ষেত্রেও দেখা গিয়েছে, ভূমিষ্ঠ সব শিশুই পুত্রসন্তান, মেয়ে নেই। 

এর রহস্য জানতে তদন্তে নামছে জেলা প্রশাসন। উত্তরকাশী জেলাশাসক আশিস চৌহান জানান, এর কারণ অনুসন্ধানে উল্লিখিত গ্রামগুলিতে খুব শিগগিরই একটি টিম পাঠানো হবে। ০-৬ বছরের মধ্যে ছেলে-মেয়ের অনুপাত দেখা হবে। যদি সত্যিই দেখা যায়, কন্যাশিশুর জন্মহার উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে, তা হলে বিশদ অনুসন্ধান চালানো হবে।