ব্রেকিং:
রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি
  • রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

সেবা কার্যক্রমে স্থবিরতা

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২১  

ফেনী জেলা স্বাস্থ্য বিভাগে চিকিৎসক, নার্স, কর্মকর্তা-কর্মচারীর ১ হাজার ১৬০ পদের বিপরীতে ৪৫০টি পদে জনবল শূণ্য রয়েছে। কর্মকর্তা কর্মচারী শূন্যতায় এ বিভাগের সেবা কার্যক্রমে এক ধরনের স্থবিরতা নেমে এসেছে। এতে করে কাংখিত সেবা বি ত হচ্ছে ফেনীর ১৫ লক্ষাধিক মানুষ। জনবল সমস্যার পরও সাধ্যানুযায়ী চিকিৎসাসেবা দেয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে দাবী করেন জেলা সিভিল সার্জন মীর মোবারক হোসেন দিগন্ত।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ফেনীতে গত কয়েক বছর যাবত ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা সদর হাসপাতাল, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র, কমিউনিটি ক্লিনিকসহ এ বিভাগের অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে বিপুল সংখ্যক পদে জনবল সংকট রয়েছে। এ জেলায় মঞ্জুরীকৃত পদের সংখ্যা ১ হাজার ১৬০টি। এর মধ্যে কর্মরত আছে ৭১০ জন। শুন্যপদ রয়েছে ৪৫০টি পদ। এতো অধিক সংখ্যক শুন্য পদ থাকায় দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনায় হিমসিম খাচ্ছে কর্তৃপক্ষ। কিছু কিছু প্রতিষ্ঠানে চুক্তিভিত্তিক লোক নিয়োগ দিয়ে কোন রকুম চালিয়ে যাচ্ছে ৩য় ও ৪র্থ শ্রেনীর কর্মচারীদের কার্যক্রম। সরকারী জনবল শূণ্য থাকায় কোন কোন ক্ষেত্রে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেনীর কর্মকর্তারা দৈনন্দিন কাজ সারাতে নিজেরাই বেতন দিয়ে লোক রেখেছেন।

জেলায় জনবল কাঠামোয় সবচেয়ে বেশি সংকট রয়েছে ৩য় ও ৪র্থ শ্রেনীর কর্মকর্তা ও কর্মচারী পদে। এ দুইটি শ্রেনীতে প্রায় অর্ধেক জনবলই নেই। জেলায় অফিস সহকারীর ১৯ পদের সবগুলোই শূণ্য রয়েছে। ৭ পরিসংখ্যান বীদের পোষ্ট থাকলেও কর্মরত নেই কেউ। ৭ স্টোর কিপারের মধ্যে কর্মরত আছে ৩ জন। ৩৫ ফার্মাসিস্টের ৩০ পদই শূণ্য রয়েছে। মাঠ পর্যায়ে কর্মরত ২০৫ স্বাস্থ্যসহকারীর ১০৫ পদই খালী পড়ে আছে দীর্ঘ দিন যাবত। খোদ জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরে ৩ জন অফিস সহকারীর পদ থাকলেও কর্মরত নেই কেউ। এছাড়াও সিভিল সার্জনের কার্যালয়ে ৩ জন মেডিকেল অফিসার, ১ জন পাবলিক হেলথ নার্স ও ১ জন পুষ্টিবিদের পদ দীর্ঘদিন শূণ্য রয়েছে। এতো বিশাল শূন্যপদ নিয়ে স্বাস্থ্য বিভাগের দৈনন্দিন কাজ চালিয়ে নেয়া কিছুটা দু:স্বাধ্য হয়ে পড়েছে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা ।