ব্রেকিং:
রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি
  • শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২১ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

অগ্নাশয় ক্যান্সার গবেষণায় বাঙালি বিজ্ঞানীর সাফল্য

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৪ আগস্ট ২০২০  

মানুষের দেহে ক্যান্সারের অন্যতম ভয়াবহ রূপ অগ্নাশয় ক্যান্সার। অগ্নাশয় ক্যান্সার সবচেয়ে গুরুতর ক্যান্সারগুলোর অন্যতম হওয়ার কারণ বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গে ক্যান্সার ছড়িয়ে যাওয়া। আর সেই ক্যান্সার নিয়ে গবেষণাতেই বড় সাফল্য দেখিয়েছেন বাঙালি বিজ্ঞানী অনিন্দ্য বাগচি।

দীর্ঘ সময় পর্যন্ত চিকিৎসকরা বলতেন, এই রোগের কার্যত কোনো চিকিৎসা নেই। তবে পরবর্তীকালে এই রোগ নিয়ে একটি হাইপোথিসিস তৈরি হয়েছিলো। দীর্ঘদিন ধরে সেই হাইপোথিসিসের উপর নির্ভর করেই রোগটির চিকিৎসা চলছিলো। অবশেষে অগ্নাশয় ক্যান্সার উপসমের জেনেটিক স্ট্রাকচার আবিষ্কার করেছেন বাঙালী বিজ্ঞানী।

যুক্তরাষ্ট্রের মিনেসোটা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যান্সার জেনেটিক্সের অধ্যাপক অনিন্দ্য সাত-আট বছর আগে স্যানফোর্ড ব্রুনহ্যাম প্রেবিস মেডিক্যাল ডিসকভারি ইনস্টিটিউটে নিজের ল্যাবে অগ্নাশয় ক্যান্সার নিয়ে গবেষণা শুরু করেন।

তিনি দেখতে চাইছিলেন, যে হাইপোথিসিসের উপর দাঁড়িয়ে এ ধরনের ক্যান্সারের চিকিৎসা হয়, তা কতটা কার্যকর। বছর কয়েকের মধ্যেই অনিন্দ্য এবং তার সহকর্মীরা এক আশ্চর্য সত্যের মুখোমুখি হন। এতদিন ধরে যে হাইপোথিসিসের উপর ভিত্তি করে অগ্নাশয় ক্যান্সারের চিকিৎসা চলছিলো তাতে রোগের উপশমের চেয়ে উল্টো ক্ষতি হতে পারে।

শুধু অনিন্দ্য নন, তার সমস্ত সহযোগী এই আবিষ্কারে চমৎকৃত হন। দীর্ঘ প্রায় আট বছরের কঠোর পরিশ্রমের পরে শেষ পর্যন্ত অনিন্দ্য এবং তার দল একটি প্রোটিনের সন্ধান পেয়েছেন। যা অগ্নাশয় ক্যান্সার উপসমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিতে পারে।

এটি অগ্নাশয় ক্যান্সারের কোনো ওষুধ নয়, বরং অগ্নাশয় ক্যান্সার উপসমের একটি জেনেটিক মডেল। এটি ব্যবহার করে তৈরি হতে পারে ওষুধ। এবং যার ব্যবহার শুরু হলে অগ্নাশয় ক্যান্সারের চিকিৎসায় এক নতুন দিগন্ত খুলে যাবে।