ব্রেকিং:
রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি
  • রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২১ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

যে কারণে ট্রেনের ইঞ্জিন বন্ধ করা হয় না

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৩১ জানুয়ারি ২০২১  

সভ্যতার আদি বাহন ট্রেন, ট্রেন সম্পর্কে এখনও মানুষের আগ্রহের কোনো কমতি নেই। আমরা প্রায় সবাই লক্ষ্য করেছি ট্রেন ষ্টেশনে দাড়িয়ে থাকলেও এর ইঞ্জিন কখনো বন্ধ করা হয়না। অনেকের মতে প্রশ্ন জাগে কেন ট্রেনের ইঞ্জিন বন্ধ করা হয়না। আজ জানবো কেনো ট্রেণের ইঞ্জিন বন্ধ করা হয় না সে সম্পর্কে। 

ট্রেনের ইঞ্জিন বিভিন্ন প্রক্রিয়ার পর চালু করতে হয়। আর এই ইঞ্জিন কম পক্ষে পাঁচ থেকে ছয় মিনিট সময় লাগে। এই সময়ে যদি হঠাত্‍ হলুদ বা সবুজ সিগনাল ছেড়ে যাবার জন্য দেয়া হয়, তাহলে তাত্‍ক্ষণিক সময়ের মধ্যে সেই সিগনাল ছেড়ে যেতে পারে না ইঞ্জিন বন্ধ থাকলে। তাতে দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। এজন্য ইঞ্জিন গুলো লাইনে থাকলে স্টার্ট বন্ধ করা হয় না।

ট্রেনের ইঞ্জিনগুলোতে এয়ার কম্প্রেসার ব্রেক থাকে। আর এই এয়ার কম্প্রেসার ব্রেক সঠিক কাজ করার জন্য বাতাস প্রেসার প্রয়োজন। আর ইঞ্জিন স্টার্ট না থাকলে এয়ার কম্প্রেসার কাজ করেনা। এয়ার কম্প্রেসার প্রয়োজন ব্রেকের সঠিক কাজ করার জন্য। আর এজন্য ট্রেন স্টেশনে পৌঁছানোর পরও ট্রেনের ইঞ্জিন বন্ধ করা হয় না।

ট্রেনে ডিজেল ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে স্টার্ট করার জন্য সঠিক সময় পূর্ণ ব্যাটারী চার্জ থাকা প্রয়োজন হয়। যেহেতু ট্রেনের লাইট ও আনুষাঙ্গিক উপকরণের জন্য ব্যাটারির সাহায্যে হয়ে থাকে। তাই এইগুলো ব্যবহারের ফলে ব্যাটারির সঠিক চার্জ কম হয়।

আর সে কারণেই ডিজেল ইঞ্জিনগুলো অল্প সময়ের জন্য স্টার্ট বন্ধ করা হয় না। ডিজেল ইঞ্জিন স্টার্ট করার সময় তাপমাত্রা কে সর্বত্তম স্তরে করার জন্য অতিরিক্ত জ্বালানি খরচ করতে হয়। তাই বারবার বন্ধ ও চালু করার ফলে অতিরিক্ত জ্বালানি খরচ হবার জন্য ইঞ্জিন চালু অবস্থায় রাখা হয়।