ব্রেকিং:
কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত
  • শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২০ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

বিদেশি নাগরিকরা বাংলাদেশের ভিসা পান যেভাবে

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৩ সেপ্টেম্বর ২০২০  

বাংলাদেশে প্রবেশ করতে বিদেশি নাগরিকদের ভিসার প্রয়োজন হয়। বিশ্বের প্রায় সব দেশের সঙ্গেই বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক বিদ্যমান। আর বেশিরভাগ দেশেই সরকার দূতাবাস প্রতিষ্ঠা করেছে। কিছু সংখ্যক দূতাবাসের আঞ্চলিক ভিসা অফিস এবং প্রধান শহরগুলোতে কনস্যুলেট অফিস রয়েছে। বাংলাদেশ জাতীয় তথ্য বাতায়নে বলা হয়েছে, ভিসার বিধিবিধান অনুযায়ী বাংলাদেশ সরকার বিদেশিদের জন্য ৩৩ ক্যাটাগরিতে ভিসা দিয়ে থাকে।

কার জন্য কোন ক্যাটাগরির ভিসা

বাংলাদেশের ভিসার বিধিবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্র বা সরকার প্রধান, মন্ত্রী বা সমমর্যাদার ব্যক্তিরা ‘এ’ ক্যাটাগরির ভিসা পান। সরকারি প্রতিনিধিদলের সদস্যদের ‘এ১’ ভিসা দেয়া হয়। ‘এ২’ ক্যাটাগরির ভিসা পান জাতিসংঘ বা আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক সংস্থার কর্মকর্তারা। তাদের পরিবারর কোনো সদস্যদের দেয়া হয় ‘এফএ২’ ভিসা।

বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পে কর্মরত বিশেষজ্ঞদের ‘এ৩’ ভিসা দেয়া হয়। তবে উন্নয়ন সংস্থা ছাড়া অন্য বিশেষজ্ঞদের ‘ই’ ক্যাটাগরির ভিসা দেয়া হয়। এছাড়া পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের ‘পিআই’ এবং ব্যবসায়ীদের ‘বি’ ভিসা দেয়া হয়। কূটনীতিকদের ‘ডি’ এবং দাতের বাসায় গৃহকর্মী হিসেবে যারা কাজ করে তাদে ‘ডিএ’ ভিসা দেয়া হয়।

বিশেশি শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশে পড়াশোনা করতে চাইলে তাদেরকে ‘এস’ ভিসা নিতে হবে। তবে বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদিত যেকোনো প্রতিষ্ঠানে গবেষণা, ইন্টার্নশিপ বা প্রশিক্ষণের জন্য আসতে চাইলে ‘আর’ ভিসা নিতে হবে। এছাড়া সাধারণ পর্যটকদের ‘টি’, সাংবাদিকদের ‘জে’ এবং খেলোয়াড়দের দেয়া হয় ‘পি’ ভিসা।

ভিসা পাওয়া ও বাংলাদেশে প্রবেশ

আবেদন করে বিদেশি নাগরিকরা বাংলাদেশের ভিসা নাও পেতে পারে। ভিসা না দিলে কেন দেয়া হয়নি সে ব্যাখ্যা দিতেও সরকার বাধ্য নয়। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা বলেন, অনেক ক্ষেত্রে কাগজপত্রের ঘাটতি থাকলে ভিসা আবেদনকারীকে বলা হয় ওই কাগজ জমা দেয়ার জন্য।

ভিসা পেলেও বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশন বিদেশি নাগরিককে বের হবার অনুমতি নাও দিতে পারে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওই কর্মকর্তা বলেন, পাকিস্তান থেকে একজন সংগীতশিল্পী সার্ক ভিসা নিয়ে ঢাকায় এসেছিল। তার কাছে ভ্রমণের উদ্দেশ্য জানতে চাইলে সে জানায়, গার্লফ্রেন্ডের সঙ্গে দেখা করতে এসেছে। তাকে পরের ফ্লাইটেই ফেরত পাঠানো হয় পাকিস্তানে।