ব্রেকিং:
কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত
  • শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২১ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

দ্বিতীয় ধাপের ইউপি ভোটের ট্রাইব্যুনাল গঠন

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৭ নভেম্বর ২০২১  

চলতি মাসের ১১ তারিখ অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনের ট্রাইব্যুনাল গঠন করে দিল নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে যেকোনো নির্বাচনী অনিয়মের প্রতিকার চেয়ে আবেদন করা যাবে।

বুধবার নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। এতে সংশ্লিষ্ট জেলার সিনিয়র সহকারী জজকে নিয়ে ‘নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল’ এবং জেলা ও দায়রা জজকে নিয়ে ‘নির্বাচনী আপিল ট্রাইব্যুনাল’ গঠন করেছে ইসি।

দ্বিতীয় ধাপে ৮৪৩টি ইউপিতে গত ১১ নভেম্বর ভোটগ্রহণ করে ইসি। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৩ হাজার ৩১০ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এছাড়া সংরক্ষিত সদস্য পদে ৯ হাজার ১৬১ জন ও সাধারণ সদস্য পদে ২৮ হাজার ৭৪৭ জন অর্থাৎ মোট ৪১ হাজার ২১৮ প্রার্থী ভোটের লড়াইয়ে করেন।

আইন অনুযায়ী, ট্রাইব্যুনালে আবেদন করতে হবে ফলাফল গেজেট আকারে প্রকাশের ৩০ দিনের মধ্যে। ট্রাইব্যুনালে আবেদন জমা পড়লে আবেদন নিষ্পত্তি করা হবে ১৮০ দিনের মধ্যে। ট্রাইব্যুনালের রায়ে কেউ সন্তুষ্ট না হলে, সে রায় ঘোষণার ৩০ দিনের মধ্যে আবার আপিল ট্রাইব্যুনালে যাওয়া যাবে। এক্ষেত্রে আপিল ট্রাইব্যুনালও আবেদনের ১৮০ দিনের মধ্যে রায় দেবেন।

যেকোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী এবং যার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে দুই পক্ষই আবেদন করতে পারবে। অনিয়মের জন্য ‘নির্বাচিত প্রার্থীর নির্বাচন বাতিল এবং সামগ্রিক নির্বাচন বাতিলের আবেদন করা যাবে। এক্ষেত্রে অপরাধ সংঘঠিত হওয়ার স্থান, সময় ও তারিখ স্পষ্ট করে উল্লেখ করবে আবেদনকারীকে।

উভয়পক্ষের শুনানির পর ট্রাইব্যুনাল বা আপিল ট্রাইব্যুনাল যে সিদ্ধান্ত দেবে, সেটাই চূড়ান্ত হবে।

নির্বাচিত প্রার্থীর মনোনয়নপত্র অবৈধ হলে, নির্বাচিত হওয়ার অযোগ্য হলে, দুর্নীতি-অনিয়মের মাধ্যমে ভোটের ফল অর্জন বা ফল অর্জনের জন্য কার্যকলাপ বা আচরণ করা হলে, নির্বাচিত প্রার্থী তার এজেন্ট বা অন্য কোনো ব্যক্তির সঙ্গে যোগসাজশ করে কোনো দুর্নীতিমূলক কার্যকলাপ বা বেআইনি আচরণ করলে এবং নির্বাচনী ব্যয়সীমা লঙ্ঘন করলে ট্রাইব্যুনাল নির্বাচিত প্রার্থীর নির্বাচন বাতিল করতে পারবেন। আবেদনকারী শুনানিতে হাজিরা দিতে না এলে বা অনুপস্থিত থাকলে আবেদন বাতিল হয়ে যাবে।

আবেদনকারী শুনানির যেকোনো সময় আবেদন বা আপিল প্রত্যাহার করতে পারবেন। এছাড়া আবেদনকারী মৃত্যুবরণ করলে আবেদন বা আপিল বাতিল হয়ে যাবে। ট্রাইব্যুনাল বা আপিল ট্রাইব্যুনালের খরচ আবেদনকারীকেই বহন করতে হবে।