ব্রেকিং:
তেলের দাম বাড়াল সৌদি ফসলি জমির মাটি ইটভাটায় বিক্রি, আ.লীগ নেতাকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা নোয়াখালীর চরজব্বার থানার ওসি প্রত্যাহার নোবিপ্রবিতে চালু হলো প্রথমবারের মতো পিএইচডি প্রোগ্রাম তিন রাত শাহজালালে ৩ ঘণ্টা করে ফ্লাইট বন্ধ নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার
  • সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

কৃষি যান্ত্রিকীকরণে ভর্তুকি বাড়বে

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৫ জুন ২০১৯  

কৃষিকে সরকার বরবরের মতই গুরুত্ব দিচ্ছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল। বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০১৯-২০সালের বাজেট উত্থাপনের সময় এ কথা বলেন তিনি। 

কৃষি খাতে বরাদ্দ ও কৃষি যান্ত্রিকীকরণে ভর্তুকি বাড়ানোর ঘোষণা দেয়া হয়েছে। সার বীজ, কীটনাশক ও কৃষি যন্ত্রাংশ আমদানিতে শূন্য শুল্কহার অব্যাহত রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। সারের দাম অপরিবর্তিত রাখার কথা বলা হয়েছে। কৃষকদের ধানের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিতকরণে চাল আমদানির ওপর বিদ্যমান সব্বোর্চ ২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক ও সম্প্রতি আরোপিত ২৫ শতাংশ রেগুলেটরি ডিউটি অব্যাহত রাখার কথা বলা হয়েছে।


 

 

বাজেট পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে কৃষি খাতে মোট বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে ২৮ হাজার ৩৫৫ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের ৫ দশমিক ৪ শতাংশ। ২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে কৃষিতে ২৬ হাজার ২৫৯ কোটি টাকার প্রস্তাব করা হয়। পরে সংশোধিত বাজেটে তা ২৫ হাজার ৩৫২ টাকায় দাঁড়ায়। এই হিসেবে  প্রস্তাবিত বাজেটে কৃষি খাতে মোট বরাদ্দ বেড়েছে ৩ হাজার ৩০০ কোটি টাকা।

বাজেটে কৃষি ভর্তুকি ও প্রণোদনা হিসেবে প্রস্তাব করা হয়েছে ৯ হাজার ১ কোটি টাকা। কৃষি ভর্তুকি বেড়েছে ৯৩১ কোটি টাকা। যা ভর্তুকি খাতে মোট বাজেটের ৩ দশমিক ৭ শতাংশ। 

অর্থমন্ত্রী বলেন, দেশের শ্রমশক্তির ৪০ দশমিক ৬২ শতাংশ কৃষিক্ষেত্রে নিয়োজিত। কৃষি পুনর্বাসন, সহজ শর্তে কৃষি ঋণ অব্যাহত থাকবে। বর্তমানে দেশে কৃষি উপকরণ সহায়তা প্রাপ্ত কার্ডধারীর সংখ্যা ২ কোটি ৮ লাখ ১৩ হাজার ৪৭৭ জন।


 

 

কৃষিপণ্য রফতানিতে ২০ শতাংশ নগদ প্রণোদনা ও কৃষি ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ চালিত সেচ যন্ত্র ব্যবহারে ২০ শতাংশ রিবেট প্রদান অব্যাহত রাখারসহ সারের  দাম অপরিবর্তিত রাখার কথা বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে সার বীজ, কীটনাশক ও কৃষি যন্ত্রাংশ আমদানিতে শূন্য শুল্কহার অব্যাহত রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। এবার খামার ও কৃষি যান্ত্রিকীকরণে ভর্তুকি প্রদানের প্রস্তাব করেন অর্থমন্ত্রী।