ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
  • সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

সাত দেশ থেকে আসছে ৭৯ হাজার টন পেঁয়াজ

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২০  

ভারতীয় পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ হওয়ায় চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে সাত দেশ থেকে আসছে ৭৯ হাজার ৩৯০ টন পেঁয়াজ। যার বিপরীতে ২১৭টি আমদানি অনুমতিপত্র ইস্যু করেছে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের উদ্ভিদ সংঘনিরোধ কেন্দ্র।

আমদানির জন্য বাছাই করা দেশগুলো হলো- চীন, মিয়ানমার, পাকিস্তান, মিশর, তুরস্ক, নেদারল্যান্ডস ও নিউজিল্যান্ড।

চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরের উদ্ভিদ সংঘনিরোধ কেন্দ্রের উপ-পরিচালক আসাদুজ্জামান বুলবুল বলেন, আবেদন পেয়ে স্বল্প সময়ের মধ্যে অনুমতিপত্র দেয়া হচ্ছে, যাতে দ্রুত আমদানি সম্ভব হয়। বৃহস্পতিবার নতুন করে ৬৭টি আমদানি অনুমতিপত্র ইস্যু করা হয়েছে। সব মিলিয়ে ৩ সেপ্টেম্বর থেকে এ পর্যন্ত ২১৭টি অনুমতিপত্র ইস্যু করা হয়েছে। যার বিপরীতে দেশে আসবে ৭৯ হাজার ৩৯০ টন পেঁয়াজ।

জানা গেছে, ভারতের রফতানি বন্ধের বিষয়টি আঁচ করতে পেরে আগে থেকেই বিকল্প দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানির প্রক্রিয়া শুরু করেন ব্যবসায়ীরা।

এক আমদানিকারক বলেন, চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীরা আদা-রসুন আমদানি করলেও পেঁয়াজের ব্যবসাটা ভারতের স্থলবন্দর কেন্দ্রিক আমদানিকারক ও বেপারীরা নিয়ন্ত্রণ করেন। যার ফলে ভারত পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দিলে বাংলাদেশে সংকট দেখা দেয়। তবে এবার বিকল্পের পথে হাঁটছে ব্যবসায়ীরা।

তিনি আরো বলেন, পেঁয়াজ পচনশীল পণ্য। তাই পচন এড়াতে রেফার কনটেইনারে আনার চেষ্টা চলছে। এছাড়া পরিমাণ বেশি হলে হিমাগার সুবিধাযুক্ত কার্গো জাহাজে করে আনা হবে। সবকিছু ঠিক থাকলে চাহিদা অনুযায়ী পেঁয়াজ আমদানি অব্যাহত রাখা সম্ভব হবে।  

এর আগে সোমবার পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই বেনাপোলসহ দেশের বিভিন্ন স্থলবন্দর দিয়ে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে দেয় ভারত। পরে ওই রাতেই আনুষ্ঠানিকভাবে পেঁয়াজ রফতানি বন্ধের ঘোষণা দেয় দেশটি।