ব্রেকিং:
তেলের দাম বাড়াল সৌদি ফসলি জমির মাটি ইটভাটায় বিক্রি, আ.লীগ নেতাকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা নোয়াখালীর চরজব্বার থানার ওসি প্রত্যাহার নোবিপ্রবিতে চালু হলো প্রথমবারের মতো পিএইচডি প্রোগ্রাম তিন রাত শাহজালালে ৩ ঘণ্টা করে ফ্লাইট বন্ধ নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার
  • সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

করোনাকালে রেমিটেন্স ছাড়িয়েছে ১৭ বিলিয়ন ডলার

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৩ জুন ২০২০  

অতীতের সব রেকর্ড ছাপিয়ে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স ১৭ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। করোনা ভাইরাস সঙ্কটে আমদানি ও রফতানি তলানিতে নেমে এলেও প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স এখনও অর্থনীতিতে আশার আলো জাগিয়ে রেখেছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরের ১০ জুন পর্যন্ত এক হাজার ৭০৬ কোটি ৪০ লাখ ডলার (১৭.০৪ বিলিয়ন) রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এই অঙ্ক গত ২০১৮-১৯ অর্থবছরের পুরো সময়ের (জুলাই-জুন) চেয়েও ৪ শতাংশ বেশি। আর এই রেমিটেন্সের ওপর ভর করে বাংলাদেশের বিদেশী মুদ্রার সঞ্চয়নও সর্বোচ্চ উচ্চতায় উঠেছে। গত বৃহস্পতিবার দিন শেষে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৩৪ দশমিক ৪৪ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশের ইতিহাসে এত বেশি রিজার্ভ আর কখনও ছিল না। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে, ২০১৯-২০ অর্থবছরের শেষ মাস জুনের প্রথম ১০ দিন (১ জুন থেকে ১০ জুন) ৭২ কোটি ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। সব মিলিয়ে এই অর্থবছরের ১১ মাস ১০ দিনে (২০১৯ সালের ১ জুলাই থেকে ২০২০ সালের ১০ জুন) ১৭ দশমিক ৬৪ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এর আগে কখনই কোন অর্থবছরের পুরো সময়েও এই পরিমাণ রেমিটেন্স আসেনি বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা। সর্বশেষ গত মে মাসে রেমিটেন্স এসেছিল ১৫০ কোটি ৪৬ লাখ (১.৫) বিলিয়ন ডলার। তাতে ১১ মাসে রেমিটেন্সের পরিমাণ গত পুরো অর্থবছরের প্রায় সমান হয়ে গিয়েছিল। এখন তা গত অর্থবছরকে ছাড়িয়ে গেল। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ১৬ দশমিক ৩৪ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স এসেছিল। ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা দেয়ায় কোভিড-১৯ মহামারীর মধ্যেও বাংলাদেশের রেমিটেন্সে ‘ধাক্কা’ লাগেনি বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। সে কারণেই গত বৃহস্পতিবার ২০২০-২১ অর্থবছরের যে নতুন বাজেট উপস্থাপন করেছেন তাতেও ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।

বাজেট বক্তৃতায় তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী বিদায়ী ২০১৯-২০ অর্থবছরের বাজেটে প্রবাস আয় প্রেরণে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা প্রদানের ঘোষণা দিয়েছিলেন। উদ্দেশ্য, রেমিটেন্স প্রেরণে বর্ধিত ব্যয় লাঘব করা এবং বৈধ পথে অর্থ প্রেরণে উৎসাহিত করা। এই পদক্ষেপের কারণে ২০১৯-২০ অর্থবছরের এক মাস বাকি থাকতেই রেকর্ড ১৬ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন ডলার প্রবাস আয় অর্জিত হয়েছে; যা দেশের অর্থনৈতিক চালিকাশক্তি হিসেবে বিশেষ অবদান রাখছে।