ব্রেকিং:
রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি
  • রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২১ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হলে কারখানা খোলা হবে, জানালো বিজিএমইএ

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৮ এপ্রিল ২০২০  

করোনাভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতির উন্নতি হলে পোশাক কারখানা খুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। বিজিএমইএর সচিব মোহাম্মদ আবদুর রাজ্জাক বৃহস্পতিবার রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছেন।

বিজিএমইএ বলেছে, সংগঠনের সদস্য কারখানা খোলা রাখার বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারিত হচ্ছে। এ ব্যাপারে বিজিএমইএর অবস্থান অত্যন্ত স্পষ্ট। কারখানা চালু করার আগে নিজেদের সুস্থ ও নিরাপদ রাখতে হবে। যদি সার্বিকভাবে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হয়, তাহলে সঠিক সময়ে কারখানাগুলো খুলে দেওয়া হবে। এই মুহুর্তে বিজিএমইএর প্রথম ও একমাত্র অগ্রাধিকার হচ্ছে, শ্রমিক ভাই-বোনদের স্বাস্থ্য ও নিরপাত্তা নিশ্চিত করা।

করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটি শুরু হওয়ার পর বিজিএমইএ তাদের সদস্যদের কারখানা ৪ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ রাখার অনুরোধ করে। সেই অনুরোধ মেনে অনেক সদস্য কারখানা বন্ধ রাখে। তবে অনেকে আবার উৎপাদন চালু রাখে। গত ৫ এপ্রিল বন্ধ কারখানা চালু হওয়ার কথা ছিল। সে জন্য করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়েই দূর-দূরান্ত থেকে শ্রমিকেরা শিল্পাঞ্চলে ফিরতে থাকেন। বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়। পরে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী, ৬ এপ্রিল বৈঠক করে বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ যৌথভাবে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত কারখানা বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয়। পরে সরকারি ছুটি বৃদ্ধি করা হলে তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কারখানা বন্ধের সময়সীমা ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত বর্ধিত করে বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ।

বিজিএমইএর একাধিক নেতা জানান, প্রাথমিকভাবে কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে ২৬ এপ্রিল পোশাক কারখানা খুলে দেওয়ার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছিল। সে জন্য কিছু প্রস্তুতি নেওয়া শুরু হয়েছিল। তবে গতকাল সরকার সারা দেশকে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করায় আপতত কারখানা খোলার চিন্তাভাবনা থেকে পিছিয়ে আসে বিজিএমইএ।