ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
  • রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

২৬ দিনেই রেমিট্যান্স আসলো ১০৪ কোটি ডলার

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৩০ অক্টোবর ২০১৯  

সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপে ক্রমেই বাড়ছে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের প্রবাহ। মূলত বেশি টাকা পাওয়ার আশায় প্রবাসীরা বৈধ চ্যানেলে ফিরে আসছেন। চলতি মাসে ২৬ দিনেই প্রবাসীরা ১০৪ কোটি ডলার দেশে পাঠিয়েছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, গত এপ্রিলের শুরুতে প্রতি ডলারের আন্ত:ব্যাংক গড় মূল্য ছিল ৭৯ টাকা ৬৮ পয়সা। চলতি মাসে শুরুতে প্রতি ডলারের গড় মূল্য বেড়ে হয় ৮০ টাকা ৩৫ পয়সা। ডলারের বিপরীতে টাকা দুর্বল হয়ে পড়ায় বেশি মুনাফা পাচ্ছেন প্রবাসী আয়ের সুবিধাভোগীরা। এছাড়া বৈধভাবে রেমিট্যান্স পাঠালে সরকার ২ শতাংশ প্রণোদনা দেয়ায় প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে বেশি অর্থ পাঠাচ্ছেন।


 
সূত্রমতে, চলতি বছরের জানুয়ারিতে প্রবাসী আয় এসেছিল ১০০ কোটি ডলার, ফেব্রুয়ারিতে আসে ৯৪ কোটি ডলার, মার্চে ১০৭ কোটি ডলার ও এপ্রিলে আসে ১০৯ কোটি ডলার। তবে চলতি মাসের প্রথম ২৬ দিনেই প্রবাসী আয় এসেছে ১০৪ কোটি ডলার। মাস শেষে প্রবাসী আয় ১১০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করছেন ব্যাংক কর্মকর্তারা।

চলতি মাসের ২৬ দিনে আসা ১০৪ কোটি ডলারের মধ্যে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ২২ কোটি ডলার, অগ্রণী ব্যাংকের মাধ্যমে ১১ কোটি ডলার, জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে ৭ কোটি ডলার আর সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে আসে ৯ কোটি ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, বৈধ ও অবৈধ চ্যানেলে ডলারের বিনিময়মূল্যের পার্থক্য কমে এসেছে। এ ছাড়া কয়েকটি দেশে অবৈধ হুন্ডি ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে অভিযান চলছে। প্রবাসী আয় বিতরণের সঙ্গে যুক্ত দেশের মোবাইল ব্যাংকিংয়ের কিছু এজেন্টের লাইসেন্স বাতিল করা হয়েছে। এবং বৈধভাবে রেমিট্যান্স পাঠালে সরকার ২ শতাংশ প্রণোদনা দেয়ায় প্রবাসী আয় বাড়তে শুরু করেছে।