ব্রেকিং:
কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত
  • শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২১ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

কৃষি ব্যাংক কর্মকর্তার প্রতারণা ফাঁস করলেন ওসি

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৩০ মে ২০২০  

ফেনী কৃষি ব্যাংক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম রাজুর প্রতারণা ফাঁস করলেন ফেনী মডেল থানার ওসি আলমগীর হোসেন।
তাকে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগে রাজুর মাথা ও হাতে সাজানো ব্যান্ডেজ নিয়ে বৃহস্পতিবার রাতে থানায় এজাহার দাখিল করতে গেলে ওসির সন্দেহ হলে এই ব্যাংক কর্মকর্তার প্রতারণা ফাঁস করে অপরপক্ষকে মামলা থেকে রক্ষা করেন তিনি। সুত্র জানায়,ফেনী সদর উপজেলার ফাজিলপুর ইউনিয়নের রহিম উল্লাহ সাহেবের বাড়ির কৃষি ব্যাংক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম রাজুর সাথে দীর্ঘদিন ধরে জায়গা নিয়ে  শামসুল আলম শিপনসহ অপর ভাইদের বিরোধ চলে আসছিল।এর জের ধরে বৃহস্পতিবার উভয় পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
এ সময় অপর পক্ষকে ফাঁসাতে ফেনী জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে গিয়ে রাজুর মাথা ও হাতে বড় আকারে ব্যান্ডেজ সহকারে ডাক্তারি চিকিৎসা শ্লিপ নিয়ে মামলা করার জন্য রাজুর স্ত্রী ফরিদা ইয়াসমিন সন্ধ্যায় থানায় এজাহার দাখিল করেন।ওইসময় ব্যাংক কর্মকর্তা রাজুর অবস্থা গুরুতর দেখে ওসি আলমগীর হোসেন মামলা রেকর্ড করার আশ্বাস দেন।
পরে রাজুর স্ত্রী ফরিদা ইয়াসমিনও গিয়ে দ্রুত মামলা রেকর্ড করার জন্য ঘুষ দেয়ার অপার করলে রাজুর আহত হওয়ার বিষয়টি নিয়ে ওসির সন্দেহ হয়।সাথে সাথেই থানার দায়িত্বরত এক পুলিশ সদস্যকে ডেকে রাজুর মাথায় লাগানো ব্যান্ডেজ খুলে দেখার জন্য ওসি আলমগীর হোসেন আদেশ করেন।
এরপর রাজুর ব্যান্ডেজ খুলে দেখা যায় কোন সেলাই নেই, এমনকি গুরুতর জখমের আলামতও নেই।এমন প্রতারণা করায় ব্যাংক কর্মকর্তা রাজুকে ওসি তিরস্কার করেন ও ফেনী জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাক্তার ইকবাল হোসেনকে বিষয়টি জানিয়ে জড়িতদের শনাক্ত করে শাস্তি দেয়ার অনুরোধ জানান  আলমগীর হোসেন।