ব্রেকিং:
এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত ঢাকা-না’গঞ্জ লিঙ্ক রোড ছয় লেন হচ্ছে চাপে থাকা অর্থনীতিতে স্বস্তির আভাস ফিলিস্তিনের জন্য বাংলাদেশে আজ রাষ্ট্রীয় শোক আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়ে দৃশ্যমান হচ্ছে আজ বার কাউন্সিলের নতুন ভবন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী হামানকর্দ্দির কামাল গাজীকে আসামী করে সদর মডেল থানায় মামলা
  • শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

  • || ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

মানবতাবিরোধী অপরাধে ২২ জনের বিরুদ্ধে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৩ আগস্ট ২০২২  

মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দু’টি মামলায় ২২ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন সম্পন্ন করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।

বুধবার ধানমন্ডির তদন্ত সংস্থার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সংস্থাটির সমন্বয়ক সানাউল হক।

সংবাদ সম্মেলনে তদন্ত সংস্থার প্রধান সানাউল হক বলেন, যশোর জেলার বাঘারপাড়া থানা ও কোতোয়ালী থানার ১৫ জনের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সময় লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, অপহরণ, আটক, ধর্ষণ ও হত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে তদন্ত সম্পন্ন করা হয়েছে।

এ মামলায় জব্দ তালিকার ২ জন সাক্ষীসহ ৩৮ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে। ১৫ আসামির মধ্যে গ্রেফতার ছয় আসামি হলেন- ডা. মো. লুৎফর রহমান (৭১), মো. খয়বার রহমান (৭০), মো. নুরুল ইসলাম ওরফে নুর ইসলাম (৬৮), মো. আবুল হোসেন বিশ্বাস (৬৮), মো, আবু বকর ওরফে আবু বক্কার মোল্লা (৬৯) ও মো. হোসেন আলী মোল্যা (৭২)। বাকিরা পলাতক। এ কারণে তাদের পরিচয় গোপন রাখা হয়েছে।
 

অপর প্রতিবেদনে ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ, নান্দাইল ও কোতোয়ালী থানা এবং নেত্রকোনার কেন্দুয়া থানার ৭ আসামির বিরুদ্ধে তদন্ত চূড়ান্ত করা হয়েছে। এ মামলায় শহীদুল্লাহ, হাবিবুর রহমান ওরফে মেনু মিয়া (৮০), মো. আব্দুল হান্নান ওরফে হান্নান মুন্সি (৭০) গ্রেফতার আছেন। বাকি চার আসামি পলাতক থাকায় তাদের পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।

এসব আসামির বিরুদ্ধেও মুক্তিযুদ্ধের সময় লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, অপহরণ, আটক, নির্যাতন ও হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। এ মামলায় ৩১ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে।