ব্রেকিং:
কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত
  • শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২০ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

ঐতিহাসিক রায়ে এসআই জাহিদসহ তিন পুলিশের যাবজ্জীবন

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০  

থানায় নিয়ে জনি নামের এক যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় পল্লবী থানার তৎকালীন এসআই জাহিদুর রহমান জাহিদসহ তিন পুলিশের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। এছাড়া প্রত্যেককে ১ লাখ টাকা করে জরিমানা অনাদায়ের আরো ৬ মাসের কারাদণ্ডের আদেশ দেয়া হয়েছে। বাকি দুইজনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।

বুধবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েশ এ রায় ঘোষণা করন। পুলিশ হেফাজতে আসামির মৃত্যুর ঘটনায় দেশের ইতিহাসে এটাই প্রথম রায়।

যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত অন্য দুই আসামি হলেন- পল্লবী থানার এএসআই রাশেদুল ও এএসআই কামরুজ্জামান মিন্টু। সাত বছর কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন-সোর্স সুমন ও রাশেদ।

মামলা সূত্রে জানা গেছে, রাজধানীর মিরপুরের ইরানী ক্যাম্প এলাকায় ২০১৪ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি রাতে একটি গায়ে হলুদের অনুষ্ঠানে পুলিশের সোর্স সুমনের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয় বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানের গাড়িচালক  ইশতিয়াক হোসেন জনির। সেই রাতেই তৎকালীন পল্লবী থানার এসআই জাহিদসহ কয়েকজন পুলিশ জনিকে থানা হেফাজতে নিয়ে নির্যাতন করে হত্যা করে।

পরে নিহত জনির ভাই ইমতিয়াজ হোসেন রকি একই বছরের ৭ আগস্ট তৎকালীন পল্লবী থানার এসআই জাহিদুর রহমান জাহিদসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে মামলা করেন।

এরপর ২০১৫ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি বিচার বিভাগীয় তদন্ত শেষে ৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। ২০১৬ সালের ১৭ এপ্রিল জাহিদসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে আদালত। মামলায় মোট ২৬ জন সাক্ষীর মধ্যে ২১ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়।