ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
  • সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

দুই বিচারপতির আপিল শুনানি ৩ মার্চ

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০  

হাইকোর্টে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ বঞ্চিত দুই বিচারপতির আপিল শুনানির জন্য ৩ মার্চ দিন ধার্য করেছেন আপিল বিভাগ।

মঙ্গলবার রাষ্ট্রপক্ষের সময়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ দিন ধার্য করেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ। এই দুই বিচারপতি হলেন- এ বি এম আলতাফ হোসেন ও ফরিদ আহমদ শিবলী।

এর আগে আপিলের সারসংক্ষেপ দিতে রাষ্ট্রপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছিলেন আপিল বিভাগ। মঙ্গলবার এ সার সংক্ষেপ দিতে সময় চান রাষ্ট্রপক্ষ। এরপর আদালত ৩ মার্চ পর্যন্ত মুলতবি করেন।

২০১২ সালের ১৪ জুন এ বি এম আলতাফ হোসেনসহ মোট ছয়জনকে অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে হাইকোর্টে নিয়োগ দেয়া হয়। কিন্তু অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে দুই বছর মেয়াদ শেষ হওয়ার পর আলতাফ হোসেনকে বাদ দিয়ে অন্য পাঁচজনকে ২০১৪ সালের ৯ জুন স্থায়ী করা হয়।

এরপর স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পেতে হাইকোর্টের নির্দেশনা চেয়ে একই বছরের ১২ আগস্ট রিট আবেদন করেন এ বি এম আলতাফ হোসেন।

এদিকে বিচারপতি এ বি এম আলতাফ হোসেনকে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দানের নির্দেশনা চেয়ে ওই বছরের ২৩ জুলাই পৃথক একটি রিট দায়ের করেছিলেন সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মোহাম্মদ ইদ্রিসুর রহমান।

একই বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর হাইকোর্ট দুটি রিটই খারিজ করে দেন। এর বিরুদ্ধে আপিলের অনুমিতে চেয়ে আবেদন করেন এবিএম আলতাফ হোসেন।

২০১৪ সালের ৬ নভেম্বর তার লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি) মঞ্জুর করে সাতজন অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ দেন আপিল বিভাগ।

বিচারপতি ফরিদ আহমদ শিবলীসহ ১০ জন ২০১৫ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি দুই বছরের জন্য অতিরিক্ত বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। পরের দিন তারা শপথ নেন। ওইদিন থেকেই তাদের নিয়োগ কার্যকর হয়।

২০১৭ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি প্রধান বিচারপতির সঙ্গে পরামর্শক্রমে হাইকোর্টে নিয়োগ পাওয়া ১০ অতিরিক্ত বিচারপতির মধ্যে ওই আটজনকে স্থায়ী বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি। এর মধ্যে বিচারপতি জে এন দেব চৌধুরী মারা যান। অপরদিকে বিচারপতি ফরিদ আহমদ শিবলী বাদ পড়েন।

স্থায়ী নিয়োগ না দেয়ার সিদ্ধান্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০১৭ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি রিট করেন ফরিদ আহমদ শিবলী। ওই দিনই তার আবেদনটি নিষ্পত্তি করেন দেন বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী ও বিচারপতি জে বি এম হাসানের হাইকোর্ট বেঞ্চ। হাইকোর্ট রিটের বাদী ফরিদ আহমদ শিবলীকে আপিল বিভাগে যাওয়ার পরামর্শ দেন। সে অনুসারে একই বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি আপিলে আবেদন করেন তিনি।