ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
  • সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

গাইবান্ধার পাঁচ রাজাকারের রায় আজ

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৫ অক্টোবর ২০১৯  

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গাইবান্ধার পাঁচ রাজাকারের রায় আজ মঙ্গলবার প্রকাশ করা হবে। 
সোমবার বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল রায় ঘোষণার জন্য এ দিন ধার্য করেন। এর আগে গত ২১ জুলাই এ মামলার শুনানি শেষে রায় ঘোষণার জন্য অপেক্ষমান রেখেছিলেন ট্রাইব্যুনাল।

এ মামলার আসামিরা হলো- মো. রঞ্জু মিয়া, আবদুল জব্বার মণ্ডল, মো. জাসিজার রহমান খোকা, মো. আবদুল ওয়াহেদ মণ্ডল ও মো. মমতাজ আলী বেপারি ওরফে মমতাজ। তাদের মধ্যে কেবল রঞ্জু মিয়া কারাগারে রয়েছেন; বাকিরা পলাতক।

বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় অপহরণ, নির্যাতন, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, দেশেত্যাগে বাধ্য করা ও হত্যার মতো মানবতাবিরোধী অপরাধের চারটি ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে এ আসামিদের বিরুদ্ধে।

ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের পক্ষে এ মামলায় শুনানি করেন মোখলেসুর রহমান বাদল। কারাগারে থাকা একমাত্র আসামির পক্ষে এবং পলাতক আসামিদের রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী হিসেবে শুনানি করেন আবুল হাসান।

এ মামলায় মোট আসামি ছিল ছয়জন। তাদের মধ্যে আজগর হোসেন খান মামলার তদন্ত চলাকালেই মারা যান।২০১৮ সালের ১৭ মে অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে বাকি পাঁচ আসামির যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু করে ট্রাইব্যুনাল।

প্রসিকিউশন জানিয়েছে, আসামিরা সবাই গাইবান্ধা সদর উপজেলার নান্দিনা ও চক গয়েশপুর গ্রামের বাসিন্দা। একাত্তরে তারা সবাই ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর সক্রিয় কর্মী ও সমর্থক। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে পাকিস্তানি বাহিনীর পক্ষ নিয়ে তারা রাজাকার বাহিনীতে নাম লেখান এবং ওই এলাকার বিভিন্ন গ্রামে যুদ্ধাপরাধ ঘটনা। জব্বার ও খোকা মানবতাবিরোধী অপরাধে ১৯৭২ সালে গ্রেফতার হলেও তাদের কোনো বিচার হয়নি।