ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
  • সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৩ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

রোহিঙ্গাদের কারণে ঝুঁকিতে স্থানীয়রা: টিআইবি

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৬ ডিসেম্বর ২০১৯  

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় দেরি হওয়ায় স্থানীয় জনগণ বিভিন্ন ঝুঁকির মুখোমুখি হচ্ছে বলে জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে মাইডাস সেন্টারে ‘বাংলাদেশে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমার (রোহিঙ্গা) নাগরিকদের অবস্থান: চ্যালেঞ্জ ও সুশাসনের দিকে উত্তরণ’ শীর্ষক টিআইবির গবেষণা থেকে প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। 

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, আমাদের গবেষণার তথ্য উপাত্ত থেকে প্রমাণিত হয়েছে, রোহিঙ্গাদের উপস্থিতির কারণে কক্সবাজারের স্থানীয় জনগণের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও পরিবেশজনিত ঝুঁকি বেড়েছে।

টিআইবির গবেষণায় দেখা গেছে, কক্সবাজারের মোট জনসংখ্যার ৬৩.২ শতাংশ রোহিঙ্গা এবং ৩৪.৮ শতাংশ বাংলাদেশি। যা সামাজিক ঝুঁকি বৃদ্ধির পেছনের মূল কারণ।

টিআইবি’র গবেষণার ফলাফলে আরো উল্লেখ করা হয়, রোহিঙ্গারা স্বল্প পারিশ্রমিকে কাজ করছে বলে স্থানীয় কর্মীরা কর্মসংস্থানের সুযোগ কম পাচ্ছে।

টিআইবির গবেষণায় বলা হয়েছে, কক্সবাজারে সামাজিক অবক্ষয়ের ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি বাড়ার পাশাপাশি মাদক চোরাচালান, নারীপাচার ও যৌন পেশা বাড়ছে।

বর্তমানে কক্সবাজারে ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়ে আছে। ২০১৭ সালের আগস্টে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সেনাবাহিনীর নির্মম নির্যাতনের শিকার হয়ে তারা বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে।