ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
  • রোববার ০৫ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

কবি আল মাহমুদের ৮৪তম জন্মদিন আজ

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১১ জুলাই ২০১৯  

কবি আল মাহমুদের ৮৪তম জন্মদিন আজ। আধুনিক বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান এই কবি ১৯৩৬ সালের ১১ জুলাই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মৌড়াইল গ্রামের মোল্লাবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। দেশ, দেশের মানুষ, রাজনীতি যেমন উঠে এসেছে তার সৃষ্টিতে; তেমনই এসেছে প্রেম-দ্রোহ, হাসি-কান্না, পাওয়া-না পাওয়ার ব্যক্তিগত সুখ-দুঃখ গাঁথা। প্রচলিত পথে না হেঁটে তিনি হেঁটেছেন নিজের গড়া পথে; কিন্তু বাংলা সাহিত্যকে ঠিকই ভালো বেসেছেন হৃদয় উৎসারিত গভীর মমতায়, যা তার সৃষ্টিতে উঠে এসেছে স্বকীয় মুন্সিয়ানায়।
লেখালেখি ও স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য আল মাহমুদ ১৯৫৪ সালে ঢাকায় আসেন; চাকরি নেন দৈনিক মিল্লাতে। ১৯৫৫ সালে বুদ্ধদেব বসু সম্পাদিত ‘কবিতা’ পত্রিকায় কবির কবিতা ছাপা হলে বাংলা সাহিত্যপ্রেমী ও বোদ্ধাদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পড়ে যায়। ১৯৬৩ সালে তিনি দৈনিক ইত্তেফাকে প্রুফ রিডার হিসেবে যোগ দেন। একই বছর প্রকাশ হয় আল মাহমুদের প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘লোক লোকান্তরে’।

১৯৬৮ সালে তিনি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৭২ সালে ‘গণকণ্ঠ’ পত্রিকা বের হয়, তিনি এর সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

আল মাহমুদের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ ‘সোনালি কাবিন’ প্রকাশিত হয় ১৯৭৩ সালে। ১৯৭৫ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপ্রধান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তাকে শিল্পকলা একাডেমির সহকারী পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেন। এর পরই প্রকাশ হয় তার গল্পগ্রন্থ ‘পানকৌড়ির রক্ত’। কবিতার জন্য ১৯৮৪ সালে কলকাতা থেকে কাফেলা সাহিত্য পুরস্কার এবং ছোটগল্পের জন্য বাংলাদেশে হুমায়ুন কাদির স্মৃতি পুরস্কারে ভূষিত হন তিনি। ১৯৮৬ সালে তার স্বীকৃতির পালকে যোগ হয় একুশে পদক। চলতি বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি তিনি মৃত্যুবরণ করেন।