ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা
  • সোমবার ০৬ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২২ ১৪৩১

  • || ২৬ শাওয়াল ১৪৪৫

নৌযান দুর্ঘটনা দাউদকান্দির দুই জনের মরদেহ

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ৪ মে ২০২১  

মাদারীপুরের কাঠাঁলবাড়ীর ঘাটে পদ্মায় বালুবাহী নৌযানের সঙ্গে সংঘর্ষের ফলে একটি যাত্রীবাহী স্পিডবোট ডুবে যায়। এঘটনায় ২৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এরমধ্যে কুমিল্লা দাউদকান্দি উপজেলার গৌরীপুর ইউনিয়নের মাইথারকান্দি গ্রামের মৃত আবুল হাশেম এর ছেলে কাউছার আহম্মেদ এবং তার শ্যালক একই গ্রামের নূরু মিয়ার ছেলে রুহুল আমিন মারা যায়।
সোমবার তাদের মৃত্যূর সংবাদে এলাকায় শোকের মাতম চলছে। দুলাভাই ও শ্যালকের মৃত্যুর সংবাদ শুনে তাদের পরিবার ভেঙ্গে পড়েছে । নিহত কাউছার আহম্মেদের ছোট ভাই মিজানুর রহমান জানান, ব্যবসায়িক কাজে যাওয়ার পথে মাদারীপুরের কাঁঠালবাড়ীর ঘাটে বালুবাহী বাল্বহেড বলগেটের সাথে স্পিডবোটের সংঘর্ষ হলে এতে আমার ভাই ও তার শ্যালকসহ ২৬ জন মারা যায় এবং আমার ভাইয়ের ছোট শ্যালক ইসমাঈল হোসেনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
স্বামীকে হারিয়ে নির্বীকার কাউছার আহম্মেদের স্ত্রী পারুল আহম্মেদ। দুই ছেলে ইফরান, তাওহিদ ও মেয়ে ত্যায়িবা বাবা বাবা বলে চিকিৎকারের দৃশ্য দেখে অনেকেই চোখের জল রাখতে পারিনি । রুহল আমিনের স্ত্রী শাহীনূর বেগম বলেন, জীবনে এমন একটি কঠিন পরিস্থিতির সম্মোখিন হবো তা ভাবতেও পারিনি। ছোট দুই মেয়ে রাফছা ও রাইছা বাবার মৃত্যুর সংবাদে তাদের চোখের দু,চোখে অশ্রুশিক্ত প্রতিবেশী অনেকেই বাকরুদ্ধ করেছে।
বিকাল ৫ টায় নিজ এলাকা মাইথারকান্দি গ্রামে একটি এ্যাম্মুলেন্সযোগে দুটি মরদেহ পৌঁছলে এলাকাবাসী ও তার আত্মীয় স্বজনরা এক নজর দেখতে আশপাশ এলাকা থেকে ভীড় জমায় । সন্ধ্যায় জানাযা শেষে তাদের দুইজনকে নিজ এলাকা কবরস্থানে সমাধিত করা হয় ।
এলাকাবাসী জানান, নিহত দুইজনই এলাকার সকলের প্রিয়জন হিসেবে পরিচিত । সামাজিক কল্যাণ মূলক কর্মকান্ডে তাদের সামনে সাড়িতে পাওয়া যেত । ছোট বড় সকলের যেন সুখে দু:খের সাথী ছিলো এই দুইজন ।