ব্রেকিং:
কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী সাড়ে ৫৮ লাখ টাকার হাঙর ও শাপলাপাতা মাছ জব্দ পুকুর থেকে মাদরাসা ছাত্রীর লাশ উদ্ধার বাংলাদেশি জিনাতের সোনা জয় দক্ষিণ আফ্রিকার বক্সিংয়ে নিয়মিত দ্বিগুন মাত্রার শব্দে দূষণের শিকার কুমিল্লা নগরী দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধ-র্ষ-ণে-র অভিযোগ দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী শিশু সন্তানসহ মায়ের আত্মহত্যা বিশেষ কায়দায় ৪০ কেজি গাঁজা পাচার দুদিনব্যাপী পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তিভিত্তিক কৃষক প্রশিক্ষণ ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া মেট্রোরেলের আগারগাঁও-মতিঝিল অংশের উদ্বোধন ৪ নভেম্বর দুর্গাপূজা: দেশজুড়ে মণ্ডপের নিরাপত্তায় ২ লক্ষাধিক আনসার-ভিডিপি ১৫ বছরে ধানের ৮০ নতুন জাত
  • শনিবার ০৪ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২০ ১৪৩১

  • || ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

করোনায় বিপন্ন মানুষের পাশে অধ্যক্ষ এমএ সাত্তার ট্রাস্ট

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৭ মে ২০২০  

লক্ষ্মীপুরে করোনায় বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে অধ্যক্ষ এম এ সাত্তার ট্রাস্ট। ট্রাস্টের উদ্যোগে চাল, ডাল, তেল ও আলু সহ ৭টি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য বিভিন্ন স্থানে অসহায় হতদরিদ্র মানুষকে দেয়া হয়েছে। এ সময় সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতে সবাইকে ঘরে থাকার আহ্বান জানানো হয়। লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য সহায়তা দেন ঢাকা মোহাম্মদপুর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ট্রাস্টের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ এম এ সাত্তার। তিনি বাড়ি বাড়ি গিয়ে হতদরিদ্রদের হাতে তুলে দেন নিত্য পণ্যের প্যাকেট।

প্রত্যেক প্যাকেটে রয়েছে ৫ কেজি চাল, ২ কেজি আলু, ১ কেজি ডাল, ১ কেজি পেঁয়াজ, ৫০০ গ্রাম লবণ, ৫০০ গ্রাম তেল ও ২টা সাবান। ইতিমধ্যে ট্রাস্টের পক্ষ থেকে প্রায় ১৪ হাজার পরিবারকে দিয়েছেন খাদ্য সহায়তা। এ ব্যাপারে ট্রাস্টের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ এম এ সাত্তার বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা মোতাবেক করোনা পরিস্থিতির কারণে সমস্যায় আছে এমন পরিবার চিহ্নিত করেছি। কে কোন দলের তা দেখিনি। প্রয়োজন আছে এমন পরিবারের তালিকা তৈরি করেছি। তালিকা অনুযায়ী ওইসব বাড়িতে গিয়ে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছি।

এ পর্যন্ত উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে প্রায় ১৩ হাজার কর্মহীন ও দরিদ্র পরিবারের মাঝে খাদ্যসামগ্রী তুলে দিতে পেরেছি। মানুষের জন্য এ প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি অঙ্গীকার করেন।