ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতি দুপুরের মধ্যে ১৫ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস তেলের দাম বাড়াল সৌদি ফসলি জমির মাটি ইটভাটায় বিক্রি, আ.লীগ নেতাকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা নোয়াখালীর চরজব্বার থানার ওসি প্রত্যাহার নোবিপ্রবিতে চালু হলো প্রথমবারের মতো পিএইচডি প্রোগ্রাম তিন রাত শাহজালালে ৩ ঘণ্টা করে ফ্লাইট বন্ধ নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী
  • বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৫ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

কুমিল্লার আরো ৬৬২টি পরিবার পেল প্রধানমন্ত্রী উপহার

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২০ জুন ২০২১  

কুমিল্লার আরো ৬৬২টি ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার পেল মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী উপহার জমিসহ ঘর। আজ রবিবার (২০ জুন) সকাল সাড়ে ১০ টায় সারাদেশের ৫৩ হাজার ৩৪০টি ঘরের সাথে কুমিল্লার জন্য প্রস্তুত এই ঘরগেুলোও হস্তান্তর করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে এসব ঘর হস্তান্তর কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।

জানা গেছে, ভূমিহীন দরিদ্রদের জন্য নির্মাণ করা এসব ঘরের মধ্যে যেগুলোর সাথে সংযোগ সড়ক নেই- সেসব ঘরে সংযোগ সড়ক তৈরি ছাড়াও বিদ্যুৎ ও পানির সুব্যবস্থাও করা হয়েছে। দ্বিতীয় পর্যায়ে কুমিল্লার জন্য বরাদ্দ আসা ১ হাজার ২৯১টি ঘরের মধ্যে ৬৬২টি ঘরই ঠিক সময়ের মধ্যে তুলে দেয়া হয়েছে। এ নিয়ে গত শুক্রবার বিকালে কুমিল্লা জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে প্রেস ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়।
এসময় উপস্থিত থেকে প্রকল্পটির বর্তমান অবস্থা ও আগ্রগতি তুলে ধরেন স্থানীয় সরকার বিভাগ কুমিল্লার উপ-পরিচালক মোহাম্মদ শওকত ওসমান, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক(সার্বিক) মোঃ শাখাওয়াত হোসেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) শাহাদাত হোসেনসহ প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।   

প্রেস ব্রিফিংয়ে জানানো হয়, গত ফেব্রুয়ারি মাসে কুমিল্লার জন্য বরাদ্দ প্রাপ্ত ঘরের সংখ্যা ছিলো ১ হাজার ২৯১টি। প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপ মিলিয়ে ৩ হাজার ৭০ জন ভূমিহীনকে এই প্রকল্পের আওতায় আনা হচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রথম ধাপের ৩৪৩ জনকে ঘর হস্তান্তর করা হয়েছে  এবং দ্বিতীয় ধাপের ৬৬২টি ঘর হস্তান্ত করা হবে। রাজধানী থেকে প্রধানমন্ত্রীর সাথে উপজেলা পর্যায়ে যুক্ত হয়ে ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এসব ঘর হাতে পাবেন সৌভাগ্যবানরা। যেসব ঘরের সাথে সংযোগ সড়ক নেই সেসব ঘরে সংযোগ সড়ক তৈরী ছাড়াও বিদ্যুৎ ও পানির ব্যবস্থাও করা হয়েছে।
এছাড়াও জানানো হয়, মুজিব বর্ষ উপলক্ষে জনপ্রতিনিধি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের নিজস্ব অর্থায়নে প্রতিশ্রুত ঘরের সংখ্যা ১৩৫টি। যার মধ্যে ২৮ টি ঘর নির্মিত হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ এ্যাডমিনেস্ট্রেশন সার্ভিস এসোসিয়েশন কুমিল্লার কর্তৃকও ৫টি ঘর নির্মান করা হয়েছে।
জেলাপ্রশাসনের দেয়া তথ্য মতে, দ্বিতীয় ধাপের কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলায় সমাপ্ত হয়েছে ৯টি, সদর দক্ষিণ ৫৩টি, চৌদ্দগ্রাম ১২৫টি, নাঙ্গলকোট ৪৫টি, লাকসাম ২৪টি, মনোহরগঞ্জ ০৮টি, লালমাই ১০টি, বরুড়া ৭০টি, চান্দিনা ৫৩, দাউদকান্দি ৫২টি, মেঘনা ২৪টি, তিতাস ১৫টি, হোমনা ২৬টি, মুরাদনগর ৭০টি, দেবীদ্বার ১২টি, ব্রাহ্মণপাড়া ১৫টি, বুড়িচং ৩০টিসহ মোট ৬৬২টি ঘর উদ্বোধনের জন্য প্রস্তুত আছে। বাস্তবায়নাধীন ঘরের সংখ্যা ৬২৯টি।