ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতি দুপুরের মধ্যে ১৫ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস তেলের দাম বাড়াল সৌদি ফসলি জমির মাটি ইটভাটায় বিক্রি, আ.লীগ নেতাকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা নোয়াখালীর চরজব্বার থানার ওসি প্রত্যাহার নোবিপ্রবিতে চালু হলো প্রথমবারের মতো পিএইচডি প্রোগ্রাম তিন রাত শাহজালালে ৩ ঘণ্টা করে ফ্লাইট বন্ধ নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী
  • মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৪ ১৪৩১

  • || ২৭ শাওয়াল ১৪৪৫

ঝাঁকে ঝাঁকে আসছে অতিথি পাখি

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২৫ নভেম্বর ২০১৯  

প্রকৃতির কোলজুড়ে এখন শীতের আনাগোনা। এই শীত ঘিরে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে আসে হাজারো অতিথি পাখি। এসব পাখি আসে সাইবেরিয়া, চীন, মঙ্গোলিয়া ও নেপাল থেকে। কারণ এ সময় এসব দেশে প্রচুর তুষারপাত হয়। 

ক্যাম্পাসে পাখি মেলার আহ্বায়ক, পাখি বিশেষজ্ঞ ও প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক মো. কামরুল ইসলাম বলেন, এখন ক্যাম্পাস বন্ধ। কোলাহল নেই। এই পরিবেশ পাখিদের অনেক পছন্দ। তাই এবছর বেশি পাখি দেখা যাচ্ছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় খুললে পাখির সংখ্যা আবারো কমে যেতে পারে। 

যেসব অতিথি পাখি আসছে এরমধ্যে রয়েছে সরালী, পিচার্ড, গার্গেনি, মুরগ্যাধি, মানিকজোড়, কলাই, নাকতা, জলপিপি, ফ্লাইপেচার, কোম্বডাক, পাতারি, চিতাটুপি, লাল গুড়গুটি।

তবে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৪টি লেকের মধ্যে পরিবহন চত্বর, রেজিস্ট্রার ভবনের সামনের লেক, বোটানিক্যাল গার্ডেন ও বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন ওয়াইল্ডলাইফ রেসকিউ সেন্টারের লেকেও অতিথি পাখির সমাগম ঘটেছে । এ বছর এখন পর্যন্ত সুইমিংপুল সংলগ্ন লেক ও ট্রান্সপোর্ট সংলগ্ন লেক দুটিতে দেশীয় সরালী পাখির দেখা মিলেছে বেশি। 

অধ্যাপক মো. কামরুল ইসলাম বলেন, জাহাঙ্গীরনগরে আসা পাখিগুলোর অধিকাংশই হাঁসজাতীয় পাখি। এখন আসছে সরালি পাখি। আরো কয়েক প্রজাতির বিদেশি পাখি আসে ডিসেম্বরে।  

দুই ধরনের পাখি আসে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। এক ধরনের পাখি শুকনো স্থান বা ডালে বসে বিশ্রাম নেয়। আরেক ধরনের পাখি বিশ্রাম নেয় পানিতে। এর মধ্যে সরালি, পচার্ড, ফ্লাইফেচার, গার্গেনি, ছোট জিরিয়া, পান্তামুখী, পাতারি, মুরগ্যাধি, কোম্বডাক, পাতারী হাঁস, জলকুক্কুট, খয়রা ও কামপাখি। 

এছাড়া মানিকজোড়, কলাই, ছোট নগ, জলপিপি, নাকতা, খঞ্জনা, চিতাটুপি, লাল গুড়গুটি, বামুনিয়া হাঁস, লাল গুড়গুটি, নর্দানপিনটেল ও কাস্তে চাড়া প্রভৃতি পাখিও হাজার হাজার মাইল পথ পাড়ি দিয়ে আসে এই ক্যাম্পাসে।

ক্যাম্পাসে পাখি দেখার সবচেয়ে ভালো সময় সকাল এবং বিকেল। তাই খুব সকালে গিয়ে সারাদিন কাটাতে পারেন ক্যাম্পাসে। তবে আর দেরি কেন ঘুরে আসুন অতিথি পাখির রাজত্ব থেকে।