ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতি দুপুরের মধ্যে ১৫ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস তেলের দাম বাড়াল সৌদি ফসলি জমির মাটি ইটভাটায় বিক্রি, আ.লীগ নেতাকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা নোয়াখালীর চরজব্বার থানার ওসি প্রত্যাহার নোবিপ্রবিতে চালু হলো প্রথমবারের মতো পিএইচডি প্রোগ্রাম তিন রাত শাহজালালে ৩ ঘণ্টা করে ফ্লাইট বন্ধ নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী
  • মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৪ ১৪৩১

  • || ২৭ শাওয়াল ১৪৪৫

রিয়াল মাদ্রিদের সাবেক সভাপতির অবস্থা আশঙ্কাজনক

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ১৮ মার্চ ২০২০  

রিয়াল মাদ্রিদের ৭৬ বছর বয়সী সাবেক সভাপতি লরেঞ্জো সাঞ্জ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত। অবস্থার দ্রুত অবনতি ঘটছে

লরেঞ্জো সাঞ্জের সঙ্গে রিয়াল মাদ্রিদের সম্পর্কটা আজকের না।

১৯৮৫ সাল থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত টানা ১০ বছর ক্লাবের পরিচালক ছিলেন। র‍্যামন মেন্দোজার পর ১৯৯৫ সালে তিনি রিয়ালের সভাপতি হন। তাঁর অধীনে রিয়াল একবার করে লিগ ও সুপার কাপ আর দুবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেছে। সেই লরেঞ্জো সাঞ্জই আজ মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন। ৭৬ বছর বয়সী এই ব্যবসায়ীর শরীরে ধরা পড়েছে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি। অবস্থা ক্রমাগত খারাপ হচ্ছে বলে জানিয়েছে স্প্যানিশ সংবাদমাধ্যম মার্কা। এখন হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে রাখা হয়েছে তাঁকে।

সাঞ্জ যখন রিয়ালের সভাপতি হলেন ক্লাবের তখন অর্থনৈতিক দুর্দশা। তা সত্ত্বেও নিজ পকেটের টাকা দিয়ে ভ্যালেন্সিয়ার তারকা সার্বিয়ান স্ট্রাইকার প্রেদ্রাগ মিয়াতোভিচ ও সেভিয়ার তারকা ক্রোয়েশিয়ান স্ট্রাইকার ডেভর সুকারকে কিনতে চেয়েছিলেন তিনি। পরে দুজনকেই পেয়েছিলেন।

সুকার ও মিয়াতোভিচ ছাড়াও সাঞ্জ দলে নিয়ে আসেন আরও বেশ কয়েকজনকে। তাঁদের মধ্যে আছেন—ক্লারেন্স সিডর্ফ (সাম্পদোরিয়া), রবার্তো কার্লোস (ইন্টার মিলান), বোদো ইগনার (কোলন), ক্রিশ্চিয়ান পানুচ্চি (এসি মিলান), ফার্নান্দো মরিয়েন্তেস (রিয়াল জারাগোজা), স্যামুয়েল ইতো (রিয়াল মায়োর্কা), নিকোলাস আনেলকা (পিএসজি), স্টিভ ম্যাকমানামান (লিভারপুল)। তাঁর সময়ে ক্লাব ছাড়া তারকাদের মধ্যে রয়েছেন ইভান জামোরানো (ইন্টার মিলান), লুইস এনরিকে (বার্সেলোনা) প্রমুখ। দুবার চ্যাম্পিয়নস লিগ জিতেও সমর্থকদের মন রাখতে পারেননি। ২০০০ সালের সভাপতি নির্বাচনে হেরে যান বর্তমান সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের কাছে।

কিছুদিন আরেক স্প্যানিশ ক্লাব মালাগারও মালিক ছিলেন সাঞ্জ। পরে ইতালিয়ান ক্লাব পারমাকেও কিনতে চেয়েছিলেন, পারেননি। ২০০৯ সালে স্প্যানিশ চিত্রকর্ম পাচারের দায়ে গ্রেপ্তার হন সাঞ্জ। সাঞ্জের আরেকটি পরিচয়—রিয়ালের সাবেক তারকা ডিফেন্ডার মিশেল সালগাদোর শ্বশুর তিনি।