ব্রেকিং:
নোয়াখালীতে প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতি দুপুরের মধ্যে ১৫ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির পূর্বাভাস তেলের দাম বাড়াল সৌদি ফসলি জমির মাটি ইটভাটায় বিক্রি, আ.লীগ নেতাকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা নোয়াখালীর চরজব্বার থানার ওসি প্রত্যাহার নোবিপ্রবিতে চালু হলো প্রথমবারের মতো পিএইচডি প্রোগ্রাম তিন রাত শাহজালালে ৩ ঘণ্টা করে ফ্লাইট বন্ধ নোয়াখালীতে ভুল চিকিৎসায় মাসহ নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ র‍‍্যাপিড পাসে পরিশোধ হবে সব গণপরিবহনের ভাড়া আরও পাঁচ হাসপাতালে পরমাণু চিকিৎসাসেবা খরচ হবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা উপজেলায় দলীয় প্রতীক না দেওয়া ফাঁদ সন্ত্রাসবাদে ঢাকার সাফল্যের প্রশংসা মার্কিন দপ্তরের রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া? কাশিমপুর কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন মামুনুল হক শেখ হাসিনার কালো খাতায় নাম লেখালে কী হয়? সরাসরি মুসলিমদের নিশানা বানিয়ে ভোটের প্রচারে মোদি দেশে পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি কোনো দিন হবে না এটা আমার শেষ বিসিএস ছিল, ৩-৪ মিনিটের জন্য স্বপ্ন ভেঙে গেল এক সপ্তাহে রেকর্ড সংখ্যক রোগী হাসপাতালে ভর্তি এসটিপি ছাড়া নতুন ভবনের অনুমোদন দেওয়া হবে না : গণপূর্তমন্ত্রী
  • বুধবার ০৮ মে ২০২৪ ||

  • বৈশাখ ২৪ ১৪৩১

  • || ২৮ শাওয়াল ১৪৪৫

বাড়ছে ই-পাসপোর্টের চাহিদা, কমছে ভোগান্তি

নোয়াখালী সমাচার

প্রকাশিত: ২৩ নভেম্বর ২০২০  

দিন দিন চট্টগ্রামে ই-পাসপোর্টের চাহিদা বাড়ছেই। রাজধানী ঢাকার পর চট্টগ্রামে এই ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট বা ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম পুরোদমেই শুরু হয়েছে গত তিন মাস আগে। এই তিন মাসে চট্টগ্রামের পৃথক দুটি অফিসে প্রায় ১২ হাজার আবেদন জমা পড়েছে। এতে ইস্যু হয়েছে প্রায় ৪ হাজারের উপরে। চলমান করোনা পরিস্থিতিতেও সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেই আবেদনকারীরা এসব আবেদন করছেন। বিশেষ করে অনলাইনে আবেদনের পাশাপাশি নিরাপত্তা, পৃষ্ঠা বেশি, ইমিগ্রেশন ঝামেলা কমসহ নানা সুবিধার কারণে এই ই-পাসপোর্টের আবেদনের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। ফলে ভোগান্তিও কমছে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। এর আগে গত ২৩ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম উদ্বোধন করা হলেও করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়ায় তা স্থগিত হয়ে যায়। পাসপোর্ট অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের গত তিন মাসে (সেপ্টেম্বর, অক্টোবর ও নভেম্বর) মনসুরাবাদে চট্টগ্রাম বিভাগীয় পাসপোর্ট ও পাঁচলাইশ অফিস মিলে প্রায় ১২ হাজার আবেদন জমা পড়েছে। এতে মনসুরাবাদে হবে প্রায় ৭ হাজার এবং পাঁচলাইশে হবে ৫ হাজার। এদের মধ্যে ই-পাসপোর্ট ইস্যু হয়েছে পৃথকভাবে মনসুরাবাদে ৪ হাজার ও পাঁচলাইশে ৩ হাজার। সবমিলে চট্টগ্রামে চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। আবেদনকারীরা অনলাইনে আবেদনের পাশাপাশি বিশেষ নিরাপত্তাসহ নানাবিধ বিষয়ে প্রতি দৃষ্টি দিয়েছেন গ্রাহকরা। চট্টগ্রাম বিভাগীয় আঞ্চলিক পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসের পরিচালক মো. আবু সাঈদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গত তিন মাসে মনসুরাবাদে আবেদন জমা পড়েছে প্রায় ৭ হাজারের উপরে। এতে ইস্যু হয়েছে প্রায় ৪ হাজারের মতো ই-পাসপোর্ট। করোনাকালীন সময়ে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখাসহ নানাবিধ হয়রানিমূলক বিভিন্ন ঝামেলা মুক্ত করতে নানা উদ্যোগও নেওয়া হয়েছে।  সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, গ্রাহকদের ৫ ও ১০ বছর মেয়াদি ই-পাসপোর্ট দেওয়া হচ্ছে। পাসপোর্ট অফিসের আবেদন দাখিলের ক্ষেত্রে অনলাইনে (ভিসা কার্ড, কিউ-ক্যাশ, বিকাশ) পেমেন্টের পাশাপাশি ওয়ান ব্যাংক, প্রিমিয়ার ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, ট্রাস্ট ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়া, ও ঢাকা ব্যাংকে টাকা জমা দেওয়া যাবে।   ই-পাসপোর্টের ফি : ৫ বছর মেয়াদি ৪৮ পাতার পাসপোর্ট স্বাভাবিক সময়ে (সাধারণ) অর্থাৎ ২১ কার্যদিবসে পেতে হলে জমা দিতে হবে ৪ হাজার ২৫ টাকা। একই পাসপোর্ট এক্সপ্রেস ডেলিভারি অর্থাৎ ১০ কর্মদিবসে পেতে লাগবে ৬ হাজার ৩২৫ টাকা এবং ২ কর্মদিবসে পেতে হলে লাগবে ৮ হাজার ৬২৫ টাকা। ১০ বছর মেয়াদি ৪৮ পাতার পাসপোর্ট ২১ কর্ম দিবসে পেতে হলে লাগবে ৫ হাজার ৭৫০ টাকা, ১০ কর্মদিবসে পেতে লাগবে ৮ হাজার ৫০ টাকা এবং দুই কর্মদিবসে পেতে লাগবে ১০ হাজার ৩৫০ টাকা। অন্যদিকে, ৫ বছর মেয়াদি ৬৪ পাতার পাসপোর্ট ২১ দিনে পেতে লাগবে ৬ হাজার ৩২৫ টাকা, ১০ কর্মদিবসে পেতে লাগবে ৮ হাজার ৬২৫ টাকা এবং দুই কর্মদিবসে পেতে লাগবে ১২ হাজার ৭৫ টাকা। ১০ বছর মেয়াদি ৬৪ পাতার পাসপোর্ট ২১ কর্মদিবসে পেতে লাগবে ৮ হাজার ৫০ টাকা, ১০ কর্মদিবসে পেতে লাগবে ১০ হাজার ৩৫০ টাকা এবং সুপার এক্সপ্রেস ডেলিভারির মাধ্যমে মাত্র দুই কর্মদিবসে পেতে লাগবে ১৩ হাজার ৮০০ টাকা।